ঢাকা,বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে নির্বাচনী মাঠে ২০ তরুণ মুখ

11 songচট্রগ্রাম অফিস ::

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকায় তরুণদের সংখ্যাই বেশি। চট্টগ্রাম মহানগরী ও উপজেলার ১৬ আসনকে ঘিরে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রস্তুতকৃত তালিকায় দেখা গেছে, আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থী তালিকার বেশ বড় একটা অংশজুড়ে রয়েছে তরুণদের নাম। প্রবীণদের পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে ২০ জন তরুণ প্রার্থীর নাম রয়েছে নগরী ও জেলার ১৬ আসনে। জনপ্রিয়তা ও মনোনয়ন প্রত্যাশার দৌঁড়ে সংশ্লিষ্ট আসনে বর্তমান এমপিদের চাইতেও তরুণদের কেউ কেউ এগিয়ে আছেন।

আসন্ন জাতীয় একাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে জয় পেতে চায় আওয়ামী লীগ। এই লক্ষ্যে বর্তমান এমপিদের কাজের মূল্যায়ন করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের ৮ থেকে ৯টি আসনে পরিবর্তন আনতে পারে দলটি। এরমধ্যে তরুণদেরই প্রাধান্য থাকছে। দশম নির্বাচনে মহাজোট শরিকদের ৪টি আসনে ছাড় দিলেও একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২ থেকে ৩ টি আসনের বেশি ছাড় দেবে না আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক অঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে খোঁজখবর নিয়ে এমন তথ্য জানা গেছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, অনেক আসনে সিটিং এমপিদের কার্যক্রমের চাইতে সাবেক ছাত্রনেতারা এগিয়ে আছেন। বর্তমান এমপিদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তারাও মাঠে নেমেছেন। ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী এই তরুণ প্রার্থীদের অনেকে এলাকায় ইতোমধ্যে বেশ আলোচিত হয়ে উঠেছেন। মনোনয়নের দৌঁড়ে পুরনো প্রার্থীদের সামনে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছেন তরুণ প্রার্থীরা। তাদের মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতা যেমন রয়েছেন তেমনি আছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং ব্যবসায়ীও।

উলেহ্মখ্য, আগামী ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির আগের ৯০ দিনের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবরের পর শুরু হবে একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় গণনা। তাই এখন থেকেই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলগুলো।

মাঠ পর্যায়ে সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং আগ্রহ প্রকাশ করে কেন্দ্রে চেষ্টা-তদ্বির চালিয়ে যাচ্ছেন এমন ২০ জন তরুণ প্রার্থীর নাম বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় উঠে এসেছে।

এদের মধ্যে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির জ্যেষ্ঠপুত্র মো. মুজিবুর রহমান, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক ও দৈনিক পূর্বদেশের সম্পাদক মো. মুজিবুর রহমান সিআইপি, আবদুলহ্মাহ কবির লিটন, সাবেক এমপি মরহুম সুলতান উল কবির চৌধুরীর জ্যেষ্ঠপুত্র চৌধুরী গালিব, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দিন হাসান, এস আলম গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সালাম লাবু, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম বদি, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি নুরুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট সহচর এমএ আজিজের পুত্র, নগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, জহুর আহমদ চৌধুরীর পুত্র শহীদ সাইফুদ্দিন খালেদের ছোট ভাই সাবেক ছাত্রনেতা মো. জসীম উদ্দিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইউনুচ গণি চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও মিরসরাই উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. গিয়াস উদ্দিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি ও সাবেক এমপি মরহুম রফিকুল আনোয়ারের একমাত্র মেয়ে খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এবং ছোট ভাই ফখরুল আনোয়ার, প্যাসিফিক জিন্সের পরিচালক সৈয়দ মোঃ তানভির, দিদারুল আলম এমপি, মাহফুজুর রহমান মিতা এমপি।

আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে দলের প্রার্থী তালিকার বেশ বড় একটা অংশে থাকবে তরুণদের নাম।

নিজ নিজ সংসদীয় আসনের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি এবং জনপ্রিয়তা অর্জনে তারা এলাকায় যাচ্ছেন, গণসংযোগ করছেন। গত রোজা ও ঈদ উপলক্ষে নবীন-প্রবীণ মনোনয়নপ্রত্যাশী সব নেতাদের পদচারণা ছিল নিজ নিজ এলাকায়। একটু সময়-সুযোগ পেলেই ছুটে যাচ্ছেন নির্বাচনী এলাকায়। তারা দলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নিয়মিত এলাকার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি যোগ দিচ্ছেন সামাজিক অনুষ্ঠানে।

তবে সব কিছু বিবেচনা করে আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচন যে অনেকটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ হবে সেটা আওয়ামী লীগ বুঝতে পেরেছে। যেনতেন ভাবে যে জেতা যাবেনা- সেটা সকল প্রার্থীই বুঝে গেছেন। তাই আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বারবার দলের মন্ত্রী-এমপি এবং দলের শীর্ষ নেতাদেরকে বলে আসছেন জনগণের কাছে যাওয়ার জন্য। সরকারের এতো-বড় বড় অর্জনগুলোকে জনগণের কাছে তুলে ধরার জন্য। জনগণের মন জয় করার জন্য।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ১৫১ জন সংসদ সদস্য । এরমধ্যে ১২৮ জনই ছিলেন আওয়ামী লীগের। বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা নিজেদের ভাগ্যবান মনে করলেও এবার তাদের কপাল পোড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই তালিকা থেকেই বেশির ভাগ এমপিকেই বাদ দেওয়ার চিন্তা করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতা এমন আভাস দিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রায় এক বছর আগে থেকে প্রার্থীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকায় তরুণদের সংখ্যাই বেশি। চট্টগ্রাম মহানগরী ও উপজেলার ১৬ আসনকে ঘিরে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রস্তুতকৃত তালিকায় দেখা গেছে, আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচনে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থী তালিকার বেশ বড় একটা অংশজুড়ে রয়েছে তরুণদের নাম। প্রবীণদের পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে ২০ জন তরুণ প্রার্থীর নাম রয়েছে নগরী ও জেলার ১৬ আসনে। জনপ্রিয়তা ও মনোনয়ন প্রত্যাশার দৌঁড়ে সংশ্লিষ্ট আসনে বর্তমান এমপিদের চাইতেও তরুণদের কেউ কেউ এগিয়ে আছেন। আসন্ন জাতীয় একাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে জয় পেতে চায় আওয়ামী লীগ। এই লক্ষ্যে বর্তমান এমপিদের কাজের মূল্যায়ন করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের ৮ থেকে ৯টি আসনে পরিবর্তন আনতে পারে দলটি। এরমধ্যে তরুণদেরই প্রাধান্য থাকছে। দশম নির্বাচনে মহাজোট শরিকদের ৪টি আসনে ছাড় দিলেও একাদশ সংসদ নির্বাচনে ২ থেকে ৩ টি আসনের বেশি ছাড় দেবে না আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক অঙ্গনের বিভিন্ন স্তরে খোঁজখবর নিয়ে এমন তথ্য জানা গেছে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, অনেক আসনে সিটিং এমপিদের কার্যক্রমের চাইতে সাবেক ছাত্রনেতারা এগিয়ে আছেন। বর্তমান এমপিদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তারাও মাঠে নেমেছেন। ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়নপ্রত্যাশী এই তরুণ প্রার্থীদের অনেকে এলাকায় ইতোমধ্যে বেশ আলোচিত হয়ে উঠেছেন। মনোনয়নের দৌঁড়ে পুরনো প্রার্থীদের সামনে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়িয়েছেন তরুণ প্রার্থীরা। তাদের মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির গুরুত্বপূর্ণ নেতা যেমন রয়েছেন তেমনি আছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং ব্যবসায়ীও। উলেহ্মখ্য, আগামী ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারির আগের ৯০ দিনের মধ্যে একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী ২০১৮ সালের ৩১ অক্টোবরের পর শুরু হবে একাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় গণনা। তাই এখন থেকেই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য দলগুলো। মাঠ পর্যায়ে সামাজিক অনুষ্ঠানের নামে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন এবং আগ্রহ প্রকাশ করে কেন্দ্রে চেষ্টা-তদ্বির চালিয়ে যাচ্ছেন এমন ২০ জন তরুণ প্রার্থীর নাম বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় উঠে এসেছে। এদের মধ্যে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, বৈদেশিক কর্মসংস্থান ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির জ্যেষ্ঠপুত্র মো. মুজিবুর রহমান, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক ও দৈনিক পূর্বদেশের সম্পাদক মো. মুজিবুর রহমান সিআইপি, আবদুলহ্মাহ কবির লিটন, সাবেক এমপি মরহুম সুলতান উল কবির চৌধুরীর জ্যেষ্ঠপুত্র চৌধুরী গালিব, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দিন হাসান, এস আলম গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সালাম লাবু, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম বদি, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি নুরুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট সহচর এমএ আজিজের পুত্র, নগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার, জহুর আহমদ চৌধুরীর পুত্র শহীদ সাইফুদ্দিন খালেদের ছোট ভাই সাবেক ছাত্রনেতা মো. জসীম উদ্দিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ইউনুচ গণি চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও মিরসরাই উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. গিয়াস উদ্দিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ সভাপতি ও সাবেক এমপি মরহুম রফিকুল আনোয়ারের একমাত্র মেয়ে খাদিজাতুল আনোয়ার সনি এবং ছোট ভাই ফখরুল আনোয়ার, প্যাসিফিক জিন্সের পরিচালক সৈয়দ মোঃ তানভির, দিদারুল আলম এমপি, মাহফুজুর রহমান মিতা এমপি। আওয়ামী লীগের দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে দলের প্রার্থী তালিকার বেশ বড় একটা অংশে থাকবে তরুণদের নাম। নিজ নিজ সংসদীয় আসনের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি এবং জনপ্রিয়তা অর্জনে তারা এলাকায় যাচ্ছেন, গণসংযোগ করছেন। গত রোজা ও ঈদ উপলক্ষে নবীন-প্রবীণ মনোনয়নপ্রত্যাশী সব নেতাদের পদচারণা ছিল নিজ নিজ এলাকায়। একটু সময়-সুযোগ পেলেই ছুটে যাচ্ছেন নির্বাচনী এলাকায়। তারা দলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি নিয়মিত এলাকার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করছেন। রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি যোগ দিচ্ছেন সামাজিক অনুষ্ঠানে। তবে সব কিছু বিবেচনা করে আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচন যে অনেকটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ হবে সেটা আওয়ামী লীগ বুঝতে পেরেছে। যেনতেন ভাবে যে জেতা যাবেনা- সেটা সকল প্রার্থীই বুঝে গেছেন। তাই আওয়ামী লীগের সভানেত্রী বারবার দলের মন্ত্রী-এমপি এবং দলের শীর্ষ নেতাদেরকে বলে আসছেন জনগণের কাছে যাওয়ার জন্য। সরকারের এতো-বড় বড় অর্জনগুলোকে জনগণের কাছে তুলে ধরার জন্য। জনগণের মন জয় করার জন্য। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ১৫১ জন সংসদ সদস্য । এরমধ্যে ১২৮ জনই ছিলেন আওয়ামী লীগের। বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা নিজেদের ভাগ্যবান মনে করলেও এবার তাদের কপাল পোড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই তালিকা থেকেই বেশির ভাগ এমপিকেই বাদ দেওয়ার চিন্তা করছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটির শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক নেতা এমন আভাস দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রায় এক বছর আগে থেকে প্রার্থীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন।

পাঠকের মতামত: