এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া :::

জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস প্রতিরোধে যুুবলীগের ওয়ার্ড থেকে শুরু করে ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা পর্যন্ত যুবলীগের সকল নেতাকর্মীকে সজাগ থাকতে হবে। চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সভাপতি মো. খোরশেদ আলম বলেন, ইসলাম হল শান্তি ধর্ম। ইসলামের কোন জায়গা নেই ধর্মের নামে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের। এখন বিএনপি-জামাতের সে কর্মীরাই জঙ্গি হামলা ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা চালাচ্ছেন তারা দেশ ও জাতির শক্র। তাদের অপতৎপরতা প্রতিহত করতে যুবলীগের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের সজাগ থাকতে হবে। সরকারের সকল উন্নয়ণ কর্মকান্ড গ্রামে গ্রামে প্রতিটি ঘরে ফৌঁছে দিতে হবে। ১০ আগষ্ট বিকেল ৪টায় চকরিয়া সড়ক বিভাগের ডাক বাংলোতে অনুষ্ঠিত চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের আয়োজিত বর্ধিত সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম শহিদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কাউছার উদ্দিন কছিরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাড. শহিদুল্লাহ চৌধুরী, সহ-সভাপতি সোহেল আহমদ বাহাদুর, যুগ্ম সম্পাদক শহিদুল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক জি.এম জাহিদ ইফতেখার, সিনিয়র সদস্য বেন্টু দাশ, জেলা যুবলীগের সদস্য ও চকরিয়া পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাবু তপন কান্তি দাশ ও শহর যুবলীগের আহবায়ক শোবাইব ইফতেখার, পৌরসভা যুবলীগের সভাপতি হাসানগীর হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম সোহেল, মাতামুহুরীর আহবায়ক আনছারুল করিম ও যুগ্ম আহবায়ক কাইছারুল হক বাচ্চু। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পৌরসভার ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব, মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু, জাবেদ হোসেন পুতুল, কামরুল হাসান কাইছার, হাবিবুর রহমান, মহিদুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে যথাক্রমে মো, রাসেল ও শফিউল আজম,সিনিয়র সদস্য,মো. হানিফ, হেলাল উদ্দিন হেলালী, অ্যাড. উমর ফারুক, অ্যাড. উমর ফারুক শিবলী, সাইফুল ইসলাম সাদেক, নবী হোসেন ভুট্টেুা, হায়দার আলী, উত্তম দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদকের মধ্যে যথাক্রমে অহিদুজ্জামান অহিদ, রেফায়েত সিকদার, শেখ সালা উদ্দিন, ফরহাদ হোসেন পার্কেল ও তারেকুল ইসলাম চৌঃ তারেক, অর্থ সম্পাদক আজিজুল হক, সহ-প্রচার সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান সুজন, মুজিবুল হক, শিক্ষা সম্পাদক তোহিদুল ইসলাম মিটু, সাংস্কৃতিক সম্পাদক সাইদুল করিম, স্বাস্থ্য সম্পাদক মাহামুদুল হক তফসির, তথ্য সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ক্রীড়া সম্পাদক এখলাস উদ্দিন, ধর্ম সম্পাদক হাফেজ মো. আনোয়ার, মুক্তিযোদ্ধা সম্পাদক আবদুল আলম, সহ- সম্পাদক মঈদুল কাদের, হাবিবুর রহমান, সাইফুল ইসলাম পুতু, বজলুল কাদের শাহেদ, সাহাব উদ্দিন মিজান, তোহিদুল ইসলাম, শফি আলম, মো, আলমগীর, জাফর আলম, আব্দু রশিদ, সুজন দেবনাথ বাবু, ফোরকানুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম টিপু, হামিদুল ইসলাম, ওসমান গণি, জয়নাল হাজারী, এনামুল হক, নাঈমুল ইসলাম, মনজুর আলম। এছাড়া আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপকি শেফায়েতুল কবির বাপ্পি, সাইফুল ইসলাম বাবলু, মো. সাইফুদ্দীন ছোটন, খুটাখালীর সভাপতি আবু তৈয়ব, ডুলাহাজারা সভাপতি এহেসানুল হক, সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, আমান উল্লাহ, ফাঁসিয়াখালীর সভাপতি ও ৯নং ওয়ার্ডের এমইউপি মহি উদ্দিন, সম্পাদক লিটন, বমুবিলছড়ির সভাপতি মিজানুর রহমান, চিরিংগার সভাপতি শাহ আলম, লক্ষ্যারচরের সভাপতি সাইকুল ইসলাম, সম্পাদক জোবাইদুল হক মিন্টু, মঈন উদিœ, মামুন, বরইতলীর যুগ্ম আহবায়ক কামরুল ইসলাম, কাইছার উদ্দিন, সাহাব উদ্দিন, কৈয়ারবিলের আরিফুল ইসলাম, মানিকপুরের ফেরদৌস, সাহারবিলের সভাপতি নুরুল ইসলাম, সম্পাদক জমির উদ্দিন, বিএমচরের সভাপতি মিজান উদ্দিন, সম্পাদক মনোয়ার আলম।

সভায় বক্তারা যথাযোগ্য মযর্দায় ১৫আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস ও ২ শে আহষ্ট গ্রেনেড হামলা দিবস পালনের সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। পরে কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সভাপতি মো. খোরশেদ আলম কৈয়ারবিল, সুরাজপুর-মানিকপুর ও হারবাং ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষ্ক্রিয় হওয়ায় কমিটি বিলুপ্ত করা হয়। আগামী ৭দিনের মধ্যে আহবায়ক কমিটি গঠনের সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। সদ্য সমাপ্ত পৌরসভা নির্বাচন ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যুবলীগের যেসব নেতা কাউন্সিলর ও ইউপি সদস্য নির্বাচিত হয়েছে তাদেরকে সংবর্ধনার দেওয়ার ঘোষণা দেন।