ঢাকা,শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

সরকারী হচ্ছে পেকুয়া মডেল জি এম সি ইনষ্টিটিউশন

এম.জুবাইদ. পেকুয়া:

পেকুয়া উপজেলার অতিপ্রাচীনতম বিদ্যাপীঠ পেকুয়া মডেল জি এম সি ইনষ্টিটিউশন জাতীয়করণ হতে যাচ্ছে। সদ্য ঘোষিত জাতীয়করণ তালিকার ৪ নাম্বারে আছে এ প্রতিষ্টানটির নাম। ১৯২৯ সালে পেকুয়ার হতদরিদ্র জনগোষ্টির সন্তানদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে প্রতিষ্টা করেছিলেন পেকুয়া জমিদার বাড়ীর প্রখ্যাত জমিদার মরহুম গুরামিয়া চৌধুরী। এ বিদ্যালয়টি শুরু থেকে অদ্যাবধি পর্যন্ত বিভিন্ন সালে বোর্ড পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে জেলা তথা বোর্ডে সুনাম অর্জন করেছে। এ পর্যন্ত বোর্ড ফলাফলে বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় সমূহের মধ্যে জেলার শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। এ প্রতিষ্টানটিতে বর্তমানে প্রায় ২৭০০ ছাত্রছাত্রী এবং এমপিওভুক্ত ও খন্ডকালিনসহ মিলিয়ে ২৮ জন শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছে। সূত্র মতে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ট হওয়ার পর প্রতিটি জেলায় একটি করে কলেজ এবং একটি করে মাধ্যমিক বিদ্যালয় সরকারীকরণের ঘোষণা দেয়। সেই ঘোষণা অনুয়ায়ী প্রথম ধাপে পেকুয়া উপজেলায় কোন প্রতিষ্টান তালিকাভুক্ত হয়নি। ২য় ও ৩য় পর্যায়েও কোন প্রতিষ্টান তালিকাভুক্ত হয়নি। শেষ পর্যন্ত ৪র্থ পর্যায়ে পেকুয়া উপজেলার একটি সুনামধন্য প্রতিষ্টান পেকুয়া মডেল জি এম সি ইনষ্টিটিউশনের নাম উঠে আসে। পেকুয়া মডেল জি এম সি ইনষ্টিটিউশন জাতীয়করণের তালিকায় দেখে লন্ডন বিশ^বিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত পেকুয়া মডেল জি এম সি ইনষ্টিটিউশনের মেধাবী ছাত্র আব্দুল্লাহ আল মাসুদ এ প্রতিবেদককে ফোনে বর্তমান সরকারকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন। পেকুয়াবাসী ভাগ্যবান আখ্যায়িত করে সে আরো বলেন বিদ্যালয়ের বার্তাটি গন্তব্য স্থানে পৌছলো ভাগ্যের চাকা গুরলো। উপজেলা সদরের এক মাত্র প্রাচীন বিদ্যালয় এটি। নানা প্রতিকূলতার মাঝে সরকারী করণ হতে যাচ্ছে এ প্রতিষ্টানটি। এ প্রতিষ্টানের সুনাম ধরে রাখার জন্য হাল ধরেছিলেন বিভিন্ন এলাকার সুনামধন্য ব্যক্তিরা পরে পেকুয়া জমিদার বাড়ী প্রখ্যাত জমিদার মরহুম কবির আহমদ চৌধুরীর পুত্র এ এম এম শাহাজাহান চৌধুরী। তিনি দীর্ঘকাল এ প্রতিষ্টানটি নানা শৃংঙ্খলার মধ্য দিয়ে পরিচালনা করেছিলেন। পরে তিনি চাকুরী থেকে অবসরে যান। পরে হাল ধরেন পেকুয়া জমিদার বাড়ীর আরেক সন্তান এনামুল হক চৌং। তিনিও ৩ বছর দায়িত্বপালন করে অবসরে যান। পরে প্রধান শিক্ষকের হাল ধরেন সহকারী শিক্ষক জহির উদ্দিন। তিনিও ১ বছর দায়িত্ব পালন করেন। দায়িত্বপালনকালে ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে সভাপতি পদে অধিষ্ট হন পেকুয়া জমিদার বাড়ীর মরহুম মাষ্টার আহামুদুল হক চৌধুরীর কন্যা জেলা আ’লীগের সদস্য উম্মে কুলছুম মিনু। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর পরই শুরু করেন নানা মিশন। প্রথমে শুরু করেন ক্যাবিন্টে নির্বাচন এবং বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সরকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ। সুষ্ট ভাবে সম্পন্ন করেন প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। ওই প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম স্থান হন জহির উদ্দিন এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম হন নুরুল হোছাইন। এর পর পরই শুরু করেন বিদ্যালয় সরকারী করণের নতুন মিশন। তিনি সরকারী করণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে দপ্তরে ধন্না দিয়ে নানা ত্যাগ তিতক্কার পর অবশেষে সরকারী করণের তালিকায় উঠে আসে পেকুয়া মডেল জি এম সি ইনষ্টিটিউশনের নাম। সূত্রে মতে জানাযায় এ বিদ্যালয়টি সরকারী করণের পিছনে পুরো অবদান রেখেছেন তিনি।

এক প্রতিক্রিয়া বিদ্যালয়ের সভাপতি ও জেলা আ’লীগের সদস্য উম্মে কুলছুম মিনু জানান, আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। আমি ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর এ বিদ্যালয়টি সরকারী করণ হতে যাচ্ছে এটি সু-ভাগ্যের ব্যাপার। আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।

প্রধান শিক্ষক জহির উদ্দিন জানান শিক্ষা ডটকমে প্রকাশিত জাতীয়করণের তালিকায় অত্র বিদ্যালয়ের নাম দেখেছি। সরকারী করণ হতে যাচ্ছে এটি অত্যন্ত খুশির খবর। আমি প্রধান শিক্ষক হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর পরই আমার মিশন ছিল যেকোন ভাবে পেকুয়ার এ প্রতিষ্টানটি সরকারীকরণ করা। শুকর আল্লাহামদুল্লিাহ আমি দায়িত্বপালনকালে সরকারী করণ হতে যাচ্ছে। এটি পেকুয়াবাসীর সুভাগ্যের ব্যাপার। এ বিদ্যালয়টি সরকারী করণে দীর্ঘ দিনের দাবী পেকুয়াবাসীর। সরকারীকরণের পিছনে বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির অবদান অপরসীম। বহুদিন পর এ বিদ্যালয়টি সরকারীকরণ করায় প্রধানমন্ত্রী, ম্যানেজিং কমিটি এবং পেকুয়াবাসীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। ##

#########

পেকুয়া আইনশৃংখলা সভায় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহিত

নিজস্ব প্রতিবেদক.

অবশেষে পেকুয়ায় মুক্তিযুদ্ধের বিজয়মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে। সোমবার (১১ ডিসেম্বর) আইনশৃংখলা সভায় এ সিন্ধান্ত গৃহিত হয় বলে আইনশৃংখলা কমিটির সদস্যরা নিশ্চিত করেছেন।

আইনশৃংখলা কমিটির সদস্য জেলা আ’লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য এ্যাডঃ কামাল হোসেন, জেলা আ’লীগের সদস্য এস.এম গিয়াস উদ্দিন, সদস্য উম্মে কুলসুম মিনু, আইনশৃংখলা কমিটির সদস্য জেলা পরিষদ সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা আ’লীগের সাবেক সভাপতি বখতিয়ার উদ্দিন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লুৎফা হায়দার রণি, আইনশৃংখলা কমিটির সদস্য জাতীয় পার্টি উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি মাহাবুব ছিদ্দিকী, সদস্য উপজেলা মুক্তিযুদ্ধা কমান্ডার মাষ্টার ছাবের আহমদ, উপকূলীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি শহিদুল ইসলাম হিরু বলেন, সোমবার আইনশৃংখলা কমিটির সম্মানীত সভাপতিসহ সকল সদস্য ঐক্যমতের ভিত্তিতে আগামী ১৭ ডিসেম্বর থেকে বিজয়মেলা আয়োজনের অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।

পেকুয়া বিজয়মেলা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব এম শহিদুল্লাহ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন ও জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি পেকুয়াবাসীর মাঝে তুলে ধরার জন্য শান্তিপূর্নভাবে এ বিজয়মেলার আয়োজন। এখানেও খন্দকার মোস্তাক গং এর বিরোধীতা শুরু করেছে। ধন্যবাদ জানাচ্ছি আইনশৃংখলা কমিটির সকল সদস্যকে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষনে বিজয়মেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত গৃহিত করায়। জেলা আ’লীগের সভাপতি/সম্পাদকের পরামর্শে শান্তিপূর্নভাবে বিজয় মেলা হবে ইনশাল্লাহ।

##################

আদালতের নিষেধাজ্ঞা, পলিশের ২দফা ঘটনাস্থল পরিদর্শন

পেকুয়ায় প্রতিবন্ধীর জমিতে প্রভাবশালীর স্থাপনা নির্মাণের চেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক.

পেকুয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের মৌলভী পাড়ায় আদালতের নিষেধাঙ্ঘা অমান্য করে প্রতিবন্ধী নুরুল হোছাইনের জমি জবর দখলের চেষ্টা চালিয়েছেন এক প্রভাবশালী পক্ষ। এ নিয়ে পেকুয়া থানা পুলিশের এসআই কামরুল হাসান দু’দফা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে স্থাপনা নির্মাণের কাজ বন্ধ রাখার জন্য প্রভাবশালী পক্ষকে নির্দেশ প্রদান করেন। তারপরও পুলিশের চোঁখকে ফাঁকি দিয়ে মাননীয় আদালতের নিষেধাঙ্ঘা অমান্য করে নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা। এ নিয়ে দু’পক্ষের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা করছে স্থানীয়রা।

প্রতিবন্ধী নুরুল হোছাইন বলেন, পেকুয়া মৌজার মৌলভী পাড়া এলাকায় আমি ও আমার বোন প্রতিবন্ধী মমতাজ বেগম বাংলাদেশ সরকারের ২০১১/১২ সালের বন্তোবস্তিমূলে ১নং খাস খতিয়ানের ৮০শতক জমির মালিক হয়। যা ২০১৪সালে সরকারের পক্ষ থেকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমাপ করে বুঝিয়ে দেয়। যার সৃজিত খতিয়ান নং ৪৭১৮ ও ৫০১০ এর আন্দর ১৫৬৭ দাগ। এছাড়াও ওই জমি আমরা মরহুম ছাদেকুর রহমান ওয়ারেছি গং থেকে দখলস্বত্ত্ব ক্রয় করে আগে থেকেই ভোগদখলে ছিলাম। এমনকি চাষবাদও করে আসছিলাম। ইতিমধ্যে ওই জমির উপর লোলপ দৃষ্টি পড়ে মৌলভী পাড়া এলাকার মৃত ইসলাম মিয়ার পুত্র মোঃ বশির গংয়ের। গত তিনদিন আগে তিনি এলাকার আরো বেশ কয়েকজন সন্ত্রাসী নিয়ে জমি দখলের জন্য পাকা পিলার নির্মাণের চেষ্টা করেন। যার কারণে সোমবার (১১ডিসেম্বর) প্রতিবন্ধী নুরুল হোছাইন মাননীয় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কক্সবাজার এর আশ্রয় প্রার্থনা করে নিষেধাঙ্ঘার আবেদন করি। আদালত আবেদনটি আমলে নিয়ে ২য় পক্ষ বশির গংকে জমিতে প্রবেশে নিষেধাঙ্ঘা জারী করেন এবং পেকুয়া থানা ওসিকে শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার নির্দেশ প্রদান করেন। এছাড়াও সহকারী কমিশনারকে (ভূমি) তদন্তপূর্বক মতামতসহ রিপোর্ট দেওয়ার জন্য বলেন। এরপর পেকুয়া থানার ওসি জহিরুল ইসলাম খানের নির্দেশে এসআই কামরুল হাসান দু’দফা বিরোধীয় জমিতে গিয়ে বশির গংকে কাজ না করার জন্য বারণ করেন। তারপরও বশির গং সন্ত্রাসী ভাড়া করে নিষেধাঙ্ঘাকৃত জমি জবর দখলের চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। এমনকি রাতে বসতবাড়ি নির্মাণ করবে বলে প্রকাশ্যে হাকাবকা শুরু করেছে। আমরা তাদের হাকাবকায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এ বিষয়ে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

এসআই কামরুল হাসান বলেন, মাননীয় আদালতের আদেশ পাওয়ার পর ওসি সাহেবের নির্দেশে বিরোধী জমিতে বশিরকে কাজ না করার জন্য বারণ করা হয়েছে। তারপরও করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

############

পেকুয়ায় খাল দখল, লিখিত অভিযোগ দায়ের

নিজস্ব প্রতিবেদক.

পেকুয়া উপজেলার টইটং ইউনিয়নের ভেলুয়ার পাড়া এলাকার দীর্ঘ বছরের চলাচল ফুটখালী খাল দখল করে ঘেরা দেয়ায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসী। মঙ্গলবার(১২ ডিসেম্বর) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ে পৃথক এ অভিযোগ দায়ের করেন এলাকাবাসীর পক্ষে মৃত নুরুল কাদেরের পুত্র আজগর আলী, ফিরোজ আহমদ ও মৃত নুরুল হকের পুত্র আবদুল গফুর। নির্বাহী কর্মকর্তা মাহাবুবউল করিম বিষয়টি সরেজমিন তদন্তপূর্বক প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম চৌধুরীকে নির্দেশ প্রদান করেন।

লিখিত অভিযোগে বাদিরা উল্লেখ করেন, ফুটখালী খালটি দীর্ঘদিনের চলাচল খাল। এ খাল থেকে স্থানীয় অসহায় মানুষজন মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এছাড়াও শতশত একর জমির ফসল উৎপাদন করে থাকে এ খালটির পানি নিয়ে। ইতিমধ্যে ওই চলাচল খালে ঘেরাও দিয়ে দখল করে একই এলাকার মৃত মিয়াজানের আবু জাফর তার পুত্র রুহুল কাদের। এ নিয়ে এলাকাবাসী প্রতিবাদ করলে হত্যার হুমকিসহ মিথ্যা মামলায় জড়ানোরও হুমকি দিচ্ছে তারা।

আরো উল্লেখ করেন, বিবাদীরা খুবই প্রভাবশালী। সংরক্ষিত বনের পাশে স-মিল বসিয়ে অবৈধভাবে গাছ সিরাই করছে। যার কারণে বনবিভাগের গাছ উজাড় করছে তাদের নেতৃত্বে একটি চক্র। এটি বন্ধ না করলে পরিবেশের মারাত্বক ক্ষতি সাধণ হবে।

এ বিষয়ে অভিযোগের বাদি আজগর আলী বলেন, বিবাদীরা খুব প্রভাবশালী। তাদের কাছে অন্যায়টা হচ্ছে ন্যায়। চলাচলের খাল দখল, অবৈধ স-মিল ও আদম ব্যবসা করে জনগনকে হয়রানি করা তাদের নিত্যসঙ্গি। তাদের ভয়ে কেউ এর প্রতিবাদ করার সাহস পাইনা। আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ আরো কয়েক দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিলে রুহুল কাদেরের প্রবাসী ভাই মোঠোফোনে হুমকি দিচ্ছে দেখে নেওয়ার। যা আমার অডিও রেকর্ড আছে। এ বিষয়ে আমরা জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

অভিযোগের বিষয়ে রুহুল কাদের বলেন, চলাচলের খালে ঘেরা দেওয়াটা আমাদের অন্যায় হয়েছে। তা আমরা নিয়ে ফেলব। আর স-মিল দীর্ঘ ৪বছর ধরে চলছে। অন্যেরা যেভাবে চালায় আমরাও সেভাবে চালাচ্ছি। হুমকি দেওয়ার বিষয়টি তিনি জানেননা বলে জানান।

পাঠকের মতামত: