চকরিয়ায় শেষ মুর্হুতে জমজমাট হয়ে উঠেছে রোজার ঈদের বাজার। বাণিজ্যিক এলাকা বিপনী বিতান গুলোতে এখন বেচাকেনার ধুম পড়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বাড়ছে বিপনী বিতান গুলোতে ক্রেতা সমাগম। এদিকে ঈদ বাজারে নিবিঘেœ বেচাকেনা নিশ্চিত করতে পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
জানা গেছে, চকরিয়া সদরের চিরিঙ্গা-সোসাইটির বাণিজ্যিক শহরের নিউ মার্কেট, ওয়েস্টান প্লাজা, আনোয়ার শপিং কমপ্লেক্স, চকরিয়া শপিং কমপ্লেক্স, সুপার মার্কেট, নিউ সুপার মার্কেট, চিরিংগা সমবায় মার্কেট, আবদুল মতলব শপিং সেন্টার, চকরিয়া সিটি সেন্টার, রূপালী শপিং কমপ্লেক্স, রওশন মার্কেট ও হকার্স মার্কেটের মার্কেটে রয়েছে প্রায় আড়াই হাজার দোকান। এসব দোকানে শোভা পাচ্ছে মেয়েদের পছন্দের পোশাক শেলোয়ার কামিজ কিরণমালা, আনার কলি, লেহেঙ্গা, পাগলো, শিলা, ছাম্মাকছালো, ঝিলিক, ফুলকলি, আনারকলি, শিপন, স্কাট টপস, থ্রি পিস, জিন্স প্যান্ট, জামদানি শাড়ি, বেনারশি, কাতান, সিল্ক, জর্জেট জয়পুরি, ছেলেদের নবাবী পাঞ্জাবি, শেরওয়ানি, ফতুয়া, টি-শার্ট, প্যান্ট এবং ছোটদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের তৈরি পোশাক। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নামে ছোট শিশুদের পোশাক বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। প্রত্যেক দোকানে ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।
এদিকে ঈদ বাজারে কেনাকাটায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে থানা পুলিশ একটি মহিলা পুলিশ ও দুটি সাদা পোষাকে পুলিশ দলের সমন্বয়ে তিনটি পৃথক টিমকে বিপনী বিতান গুলোতে সার্বক্ষনিক নজরদারীতে নামিয়েছেন।
চকরিয়া থানার ওসি মো.জহিরুল ইসলাম খাঁন বলেন, পুলিশের নজরদারির কারনে বিপনী বিতান গুলোতে নির্বিগ্নে ঈদের কেনাকাটা চলছে। ফলে এখনো পর্যন্ত বড় ধরণের অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ঘটেনি বিপনী বিতাণ গুলোতে। প্রতিদিন বিপনী বিতান গুলোতে সার্বক্ষনিক নজরদারিতে রয়েছে সাদা পোশাকের পুলিশ ও মহিলা কনস্টেবলদের পৃথক তিনটি টিম। ঈদের দিন ভোররাত পর্যন্ত পুলিশের এই সেবা অব্যাহত থাকবে #
পাঠকের মতামত: