ঢাকা,সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

পেকুয়ায় যাত্রী ছাউনির সাথে সম্পর্ক নেই যাত্রীর!

ঙঙঙঙঙঙএফ এম সুমন, পেকুয়া:

যাত্রী ছাউনি মানে যাত্রীদের একটু নিরাপদে গাড়ি কিংবা বাড়ির জন্য অপেক্ষার জায়গা। ফলে যাত্রীরা নানান ধরনের অসুবিধা ও দূর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায়। কিন্ত সেই যাত্রী ছাউনির সাথে যদি কোন যাত্রীর নূন্যতম সম্পর্ক না থাকে তাহলে সেই যাত্রী ছাউনির আদৌ প্রয়োজনীয়তা কি তা হয়ত আমাদের জানা নাই । তেমনি যাত্রীবিহীন এক যাত্রী ছাউনি রয়েছে কক্সবাজারের পেকুয়ায়।পেকুয়া বাজার উপজেলার প্রধান বানিজ্যিক কেন্দ্র হলে ও পেকুয়া চৌমুহনীতে স্কুল কলেজ মাদ্রাসা সর্বোপরি অফিস আদালতের অবস্থান হওয়ায় চৌমুহনীতে লোক সমাগম বেশী । উল্লেখ্য যে তার কথা বিবেচনা করে জেলা প্রসাশনের যাত্রী ছউনিটি চৌমুহনীতে স্থাপন করা হয়। কিন্তু এমন যায়গায় যাত্রী ছাউনিটি স্থাপন করা হয়েছে যেখানে কয়েক বছরেও কয়েক জন যাত্রী অপেক্ষা করেছিলেন কিনা তা নিয়ে বেশ বিতর্ক রয়েছে । স্থানীরা অভিযোগ করছেন এই যয়গায় যাত্রী ছাউনির কোন প্রয়োনীয়তা ছিল না তার পর ও তা নির্মান করা হয়েছে। তবে কেন এখানে তা নির্মান করা হল তা তাদের জানা নেই। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে যাত্রী ছাউনিতে কোন যাত্রী নেই । অপর দিকে পেকুয়া জি এম সি হাই স্কুল , পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জিয়া কলেজ,বি আই কলেজ ,পাইলট স্কুল ও আনোয়ার উলুম সিনিয়র মাদরাসার ছাত্রছাত্রীরা চেীমুহনীর ওষদের বিভিন্ন ফার্মেসীর সামনে বা রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে থাকে।যার ফলে বিভিন্ন অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন ছাত্রছাত্রীরা।পেকুয়া জি এম সির ছাত্র আসিফ বলেন,আমরা অনেক কষ্ঠ করে রাস্তায় অপেক্ষা করি গাড়ির জন্য আমাদের অনেকক্ষন দাড়িয়ে থাকেেত হয় । পেকুয়া শহীদ জিয়া কলেজের একাদিক ছাত্রী অভিযোগ করেছেন,যাত্রী ছাইনিটি তাদের কোন কাজে আসছে না। পেকুয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী নিশা বলেন, আমরা মানুষের দোকানের বারান্দায় আর কত দিন অপেক্ষা করবো।আমাদের কোন একটা ব্যাবস্থা করুন বলে আকুতি জানান। এভাবে প্রতিদিন শত শত স্কুল কলেজের ছাত্রীরা দোকানের বারান্দায় অপেক্ষা করতে থাকেন।তাদের দাবী তাদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে কখন একটি সঠিক যায়গায় যাত্রী ছাউনি নির্মান হবে তা নিয়ে আশায় বুক বেধে আছে হাজার হাজার যাত্রী ।

পাঠকের মতামত: