ঢাকা,শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

পেকুয়ার তিন ইউনিয়নে বিতর্কিতরাই কাজী নিয়োগ পেতে মরিয়া!

kaji-nikahমুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, পেকুয়া প্রতিনিধি :::

পেকুয়া উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে কাজী নিয়োগ পেতে বিতর্কিতরাই দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে। এসব বিতর্কিত লোকজনের অনেকের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা, মানব পাচারের অভিযোগ, প্রতারণা মামলাসহ নানান অভিযোগ রয়েছে।

 খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পেকুয়া সদর ইউনিয়নের একটি জামে মসজিদের একজন বিতর্কিত মৌলভী নিজের স্থায়ী ঠিকানা জালিয়াতি করে শিলখালী ইউনিয়নের কাজী নিয়োগ পেতে প্রভাবশালী কয়েকজন সরকারী আমলার সহায়তায় দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে। আর রাজাখালী ইউনিয়নেরও ভূঁয়া সাটিফিকেটদারী এক লোক ওই ইউনিয়নের কাজী নিয়োগ পেতে বিভিন্নভাবে দেন দরবার শুরু করেছে। পেকুয়া সদর ইউনিয়নেও এক বিতর্কিত ব্যক্তি ও রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও কাজী নিয়োগ পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।

 স্থানীয়রা জানান, পেকুয়া উপজেলার রাজাখালী, পেকুয়া সদর ও শিলখালী ইউনিয়নে দু:চরিত্রবান ও বিভিন্ন মামলার আসামীরাই যদি কাজী নিয়োগ পায় তাহলে সমাজের এ গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নষ্টদের দখলে চলে যাবে। তাই স্থানীয়রা পেকুয়ার ওই তিন ইউনিয়নের বিতর্কিত ও মামলার আসামীদের কাজী পদে নিয়োগ না দেওয়ার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্থক্ষেপ কামনা করেছেন।

 খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি পেকুয়ার সাত ইউনিয়নের কাজী নিয়োগের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কাজ শুরু করে।ে পেকুয়ার সাত ইউনিয়নে যোগ্য প্রার্থীদেরকে কাজী নিয়োগের জন্য কাজ শুরু করেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এই ফাঁকে ওই তিন ইউনিয়নের বিতর্কিত ৩ জন লোক কাজী নিয়োগ পেতে নানান ধরনের অপতৎপরতা শুরু করে। এসব বিতর্কিত লোক পেকুয়ার সাত ইউনিয়নের কাজী নিয়োগ বন্ধসহ যোগ্য প্রার্থীদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি সময়ে নানান ধরনের ষড়যন্ত্র শুরু করেছে বলে ভূক্তভোগীরা অবিযোগ করেছেন।

পাঠকের মতামত: