কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা ভূঁয়া মুক্তিযোদ্ধাদের দাপটে অসহায় হয়ে পড়ছে বলে ভূক্তভোগীর পরিবারবর্গ জানিয়েছেন। ভুঁইফোড় মুক্তিযোদ্ধাদের দৌরাত্মে সংগঠনের অভ্যান্তরে নানা জটিলতা ও মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। উখিয়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের তালিকাভুক্ত ৪৫ জন মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে শহীদ পরিবার সহ ৫ জন এখনও সরকারী কোন সুযোগ সুবিধার আওতায় আসেনি। অথচ সিংহভাগ ভূঁয়া ও ভুইঁফোড় মুক্তিযোদ্ধারা দীর্ঘদিন ধরে সরকারী ভাতা গ্রহণ সহ যাবতীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ আসছে। আগামী ২১ জানুয়ারি শনিবার মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ফের প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই করার কথা রয়েছে। এতে তদন্ত ও যাচাই- বাছাইয়ে ভুঁয়া ও ভুইঁফোড় মুক্তিযোদ্ধাদের অবিলম্বে তালিকা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য জোর দাবী ও সকল সুযোগ-সুবিধা স্থগিতের দাবী করেছেন এখানকার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা। এ উপলক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টার দিকে উপজেলা সম্মেলন কক্ষে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন- উখিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড বাবু পরিমল বড়–য়া। এ সময় বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসাদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রাজ্জাক, কক্সবাজার জেলা ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার মোঃ শাহ জাহান, কক্সবাজার ও বান্দরবানের দায়িত্বরত সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন আবদুস সোবহান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যাচাই বাছাই কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাঈন উদ্দিন সহ উখিয়ার বীর মুক্তিযোদ্ধারা।
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ উখিয়া উপজেলা সূত্রে জানা গেছে, উখিয়া উপজেলা মোট ৪০ জন মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবার রয়েছে। এসব মুক্তিযোদ্ধারা নিয়মিত সরকারী বেতন-ভাতা ও সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে আসছেন। উখিয়ায় ৪৫ জন মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে সিংহভাগ মুক্তিযোদ্ধার প্রকৃত পরিচয় নিয়ে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে চরম বির্তক ও কোন্দল রয়েছে। মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার পরিমল বড়ুয়া বলেন, উখিয়ায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা নিয়ে বির্তক ও বিরোধ দীর্ঘদিনের। ৪৫ জন মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে ২০০০ সাল থেকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪ জন মুক্তিযোদ্ধা, ২০০২ সালে ২ জন, ২০০৪ সালে ৩ জন, ২০০৫ সালে ২ জন, ২০০৬ সালে ৭ জন, ২০০৭ সালে ১ জন, ২০০৯ সালে ৫ জন, ২০১০ সালে ৫ জন ও ২০১৩ সালে ১০ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়মিত ভাতা ও সরকারী সুযোগ সুবিধার অর্ন্তভুক্ত হন। বর্তমান সরকারের মন্ত্রীপরিষদ সচিব শফিউল আলমের বড় ভাই শহীদ এটিএম জাফর আলম সহ ৫ টি পরিবার এখনো সরকারী সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। তিনি আরো বলেন, ২০০১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় ১৯ জন ও ২০০৫ সালে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত তালিকায় ৩১ জনসহ বিচ্ছিন্ন ভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারের আমলে এখানকার মুক্তিযুদ্ধের তালিকার কলবর বৃদ্ধি পায়। এসব মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে প্রকৃত কত জন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে তা নিয়ে বির্তক থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা বর্তমান তালিকা নিয়ে চরম ক্ষোভ বলেছেন, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধা চলাকালীন সময়ে উখিয়ার কোথাও কোন সম্মুখ যুদ্ধের ঘটনা ঘটেনি। তারপরও বিচ্ছিন্ন ভাবে এখানকার আমরা ৭/৮ জন সহ রামু, ঈদগাও, টেকনাফ সহ বিভিন্ন এলাকার ৩৫/৪০ জন মুক্তিযোদ্ধা বিচ্ছিন্ন ভাবে স্বাধীনতা বিরোধীদের অপতৎপরতা প্রতিরোধে নানা কর্মসূচী পালন করে ছিলাম। মুক্তিযোদ্ধা চলাকালে যারা মুক্তিযোদ্ধের আশ-পাশে ছিল না এবং অনেকেই যুদ্ধা চালাকালীন সময়ে জন্ম গ্রহণ না করলেও তারা এখন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি নিয়ে রাষ্ট্রীয় সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে। অনেকের ছেলে মেয়েকে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারী চাকুরীতে প্রবেশ করেছে। আবার তাদের কারো কারো নামে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের মতামতকে উপেক্ষা করে কমান্ডার সহ কয়েকজন মিলে সরকারী পুনঃবাসন খাতের আওতায় পাঁকা বাড়ি পেয়েছে। যা খুবই উদ্বেগ ও দুঃখ জনক।
একটি সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ সংসদের করা একটি তালিকা রয়েছে। তাতে উখিয়ায় ১২ জন মুক্তিযোদ্ধার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্ত সে সময়ের অনেকের বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় স্থান পায়নি। তাই তদন্তপূর্বক তিনি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বাদ দিয়ে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় অন্তভুক্তির জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবী জানান।
###############
উখিয়া সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬০ বছর পূর্তি উদ্যাপনের সভা আজ
ওমর ফারুক ইমরান, উখিয়া ::
আজ শূক্রবার দুপুর ৩ ঘটিকার সময় উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিতব্য সভায় উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ও উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তণ ছাত্র অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী। উল্লেখ্য, অত্র বিদ্যালয়ের ১৯৬৬ থেকে ২০১৬ সাল এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রাক্তণ ছাত্র/ছাত্রীরা উপস্থিত থাকতে বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন আয়োজনকারীরা।
##############
বিজিবির অভিযানে চোরাই পণ্য জব্দ
ওমর ফারুক ইমরান, উখিয়া :::
৩৪ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন মরিচ্যা যৌথ চেকপোষ্টের বিজিবি জোয়ানরা চোরাচালান বিরোধী অভিযান চালিয়ে আমদানি নিষিদ্ধ বার্মিজ পণ্য জব্দ করেন। জব্দকৃত মালামালের মূল্য ২০ হাজার টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জব্দকৃত মালামাল গুলো উখিয়ার বালুখালীস্থ শুল্ক গুদামে জমা দেওয়া হয়েছে। মরিচ্যা যৌথ চেকপোষ্টের নায়েব সুবেদার সাদেক আলী বলেন, বুধবার রাতে টেকনাফ থেকে কক্সবাজার মূখী যাত্রীবাহী গাড়ি তল্লাশী চালিয়ে ৯৭ প্যাকেট চিপস ক্যান্ডি ও ৩৪ প্যাকেট বার্মিজ রিচ কপি জব্দ করা।
####################
দালালদের থামাবে কে?
উখিয়ার বালুখালীতে নির্মিত নতুন বস্তিতে ২ হাজার রোহিঙ্গা
ওমর ফারুক ইমরান, উখিয়া :::
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী পুলিশ ও রাখাইন সম্প্রদায়ের নির্যাতনের শিকার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা বিপুল পরিমান রোহিঙ্গাদের নিয়ে বানিজ্যের পর বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় প্রভাবশালী এক সিন্ডিকেট। ইতিমধ্যে রোহিঙ্গাদের নিয়ে উখিয়া উপজেলায় অনিয়ন্ত্রিত কুতুপালং শরনার্থী শিবির ছেড়ে স্থানীয় বালুখালী এলাকায় শত শত একর বনভূমি দখল করে নতুন বস্তি নির্মাণ করে যাচ্ছে। গতকাল বুধবার ১৮ জানুয়ারি সকালে কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের সহকারি বনসংরক্ষক সারওয়ার আলমের নেতৃত্বে বনবিভাগের একটি দল বালুখালীর নতুন বস্তি এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনের সময় উপস্থিত ছিলেন, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাঈন উদ্দিন, উপজেলা ভূমি কমিশনার নুর উদ্দিন মোহাম্মদ শিবলী নোমান, উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ও বনবিভাগের বিভিন্ন কর্মকর্তারা। পরিদর্শন শেষে তারা বলেন, গত ১ সপ্তাহের মধ্যে বালুখালী পান বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে বনভূমির বিস্তর্ণ পাহাড়ী এলাকায় প্রায় দেড় হাজারেরও অধিক রোহিঙ্গা বস্তি স্থাপন করা হয়েছে। দিন দিন উক্ত বস্তি আরও ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল সরজমিনে পরিদর্শনে গিয়ে দেখা যায়, উখিয়ার বালুখালী বনবিটের অধিনে বনবিভাগের বিশাল জায়গায় গড়ে তোলা হয়েছে রোহিঙ্গা বস্তি। যা বর্তমানে উক্ত বস্তি এলাকায় নতুন করে দেড় হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা পরিবার বসতি স্থাপন করা হয়েছে। নিয়ন্ত্রনহীন লক্ষাধিক রোহিঙ্গাদের নিয়ে স্থানীয় জনগন সহ প্রশাসন বেকায়দায় রয়েছে। তার উপর নতুন করে রোহিঙ্গাদের নিয়ে বালুখালী এলাকায় রোহিঙ্গা বাজার ও বস্তি সৃষ্টি হওয়ায় সাধারণ জনগণের মাঝে এক ধরনের চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পালংখালী ইউনিয়নের সাবেক এক ইউপি সদস্য বলেন অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গারা এখন এইদেশে বিষফোটায় পরিণত হয়েছে। তার উপরে সীমান্তে শিতিল থাকার কারণে দিন দিন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্প ছেড়ে এখন বালুখালীতে এসে বিশাল বনভূমির জায়গা দখল করে বস্তি গড়ে তুলেছে তারা। এদিকে সাম্প্রতিক সময় কুতুপালং এলাকায় বনবিভাগের দ্বারা বাহিক অভিযানের অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের ঝুপড়ি ঘর উচ্ছেদ করার কারণে ডায়ভার্ট রোহিঙ্গারা বালুখালীর বনভূমিতে আশ্রয় নিয়েছে বলে মায়ানমারের খিয়ারী প্রাং থেকে আসা আব্দু সালাম নামের অনুপ্রবেশকারী এক রোহিঙ্গা নাগরিক জানিয়েছেন। তার মত একাধিক রোহিঙ্গারা একই কথা বলেন। সূত্রে জানা গেছে, কুতুপালং শরণার্থী শিবির থেকে আনরেজিষ্ট্রার্ট ও সাম্প্রতিক সময় অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদেরকে বালুখালী নতুন বস্তিতে স্থানান্তর করে নিয়ে যাওয়ার জন্য স্থানীয় একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট প্রতিনিয়ত রোহিঙ্গাদেরকে উদ্বোদ্ধ করে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। এভাবেই রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের বনভূমি দখল করে বসতি স্থাপনের কারনে বনবিভাগ শূণ্য হওয়ার আশংকা রয়েছে বলে একটি মহল দাবী করছে। কি কারণে রোহিঙ্গাদেরকে হঠাৎ করে বালুখালীর বনবিভাগের জায়গায় বস্তি স্থাপনের জায়গা করে দেওয়া হয়েছে তা নিয়ে সচেতন মহলের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। উক্ত সিন্ডিকেট বাংলাদেশ সীমান্তের ওপারে ও এপারে দালাল নিয়োগ করে তারা অশুভ উদ্দেশ্যে রোহিঙ্গাদের এদেশে নিয়ে আসছে। স্থানীয় বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন বালুখালী এলাকায় অপরিচিত লোকজন ত্রাণ বিতরণের নামে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। প্রতিদিন রাতের আধাঁরে ও ভোররাতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে টিম এসে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাত ও নগদ টাকা বিতরণ করে যাচ্ছে বাধাঁহীনভাবে। এ কাজে সরকারের তথা জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসন থেকে কোন ধরনের অনুমতি নেয়া হচ্ছেনা বলে একাধিক সুত্রে জানা গেছে। মানবিক দৃষ্টিকোন ছাড়াও রোহিঙ্গাদের অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের লক্ষ্যে একাধিক জঙ্গি সংগঠন রোহিঙ্গাদের মাঝে নগদ টাকা সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে বলে সুত্রটি নিশ্চিত করেছে। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে রোহিঙ্গা জঙ্গীরা কক্সবাজার জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন স্থানীয় সচেতন মহল। সীমান্তবর্তী জনগনের মতে, বালুখালী এলাকায় নতুন বস্তি ও বাজার সৃষ্টির খবরে নতুন করে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যাপকভাবে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঘটাতে এসব দালালদের সীমান্ত পয়েন্টগুলোর বিভিন্ন স্থানে নিয়োজিত রেখেছে স্থানীয় একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। তাদের লক্ষ্য বালুখালীতে রোহিঙ্গা বস্তি ও বাজার দেখিয়ে বিদেশ থেকে বিপুল পরিমান অর্থ এনে আত্মসাত এবং নতুন আসা রোহিঙ্গাদের নিয়ে দল ভারি করা। বনবিভাগের জায়গায় ঝুপড়ি ঘর নির্মানের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে কক্সবাজার দক্ষিন বনবিভাগের সহকারী বনসংরক্ষক সারওয়ার আলম এ প্রতিবেদককে জানান, অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদেরকে রাষ্ট্রিয় ভাবে মোকাবিলা করা ছাড়া তাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়। সরকারি উচ্চ মহল থেকে যেরকম নির্দেশনা আসবে আমরা বনভূমি দখলমুক্ত করতে সেইরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
পাঠকের মতামত: