রবিবার (৬ অক্টোবর) সকালে উপজেলা কার্যালয়ের সামনে থেকে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। পরে উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন-ডেমুশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (ইউপি সচিব) ফয়সল উদ্দিন, চিরিংগা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো: আতাউল গনি পারভেজ, খুটাখালী ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোজাহের আহমদ, কোনাখালী ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, বরইতলী ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মন্টু কুমার বডুয়া, কৈয়ারবিল ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা নুরুল আলম, ডুলাহাজারা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, বদরখালী ও সাহারবিল ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা অজয় কুমার রুদ্র, বিএমচর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এরফানুল হক, পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম, পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এ.কে.এম নবিউল ইসলাম, ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আ.ক.ম হুমায়ূন কবির, সুরাজপুর-মানিকপুর ও বমুবিলছড়ি ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা নুরুদ্দিন সোহেল, লক্ষ্যারচর ইউনিয়নের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কাউচার জন্নাত কুমকুম।
এছাড়াও উপজেলায় কর্মরত বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তা ও সাংবাদিকবৃন্দ।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জন্ম নিবন্ধন করা সবার জন্য জরুরি। জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যেই শিশুর জন্ম নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। যদি জন্ম নিবন্ধন না করা হয় পরবর্তীতে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। আমাদের দেশের প্রতিটি শিশুর জন্মের পর জন্ম নিবন্ধন বাধ্যবাধকতা আছে। একজন মানুষের নাম, লিঙ্গ, জন্মের তারিখ ও স্থান, বাবা-মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা, স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারণ জন্মগত অধিকার।
পাঠকের মতামত: