ঢাকা,শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

চকরিয়া উপকূলের ৬ ইউপিতে ৭ মে নির্বাচনে চরম ঝুকিপুর্ণ কেন্দ্র গুলোতে ব্যাপক সংঘর্ষের আশংকায় ভোটাররা

াাাানিজস্ব প্রতিনিধি, চকরিয়া:

চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় ৬ ইউনিয়নের ইউপি নির্বাচনকে ঘিরে নানা জল্পনা কল্পানা শুরু হয়েছে। উপকূলের ৬ ইউপিতে ৭ মে নির্বাচনে  চরম ঝুকিপুর্ণ কেন্দ্র গুলোতে ব্যাপক সংঘর্ষের আশংকায় রয়েছে সচেতন ভোটাররা। আর  একদিন পর ৭ মে শনিবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এ নির্বাচন। এ প্রত্যাশিত নির্বাচনে প্রার্থীদের বিরম হীন প্রচারণা চলছে। উড়ছে টাকা, আর বহিরাগতদের উপস্থিতিতে নির্বাচনী এলাকা গুলো এখন অজনা দৃশ্যপট ধারণ করছে। ইতিমধ্যে কোন কেন্দ্রে কারা দায়িত্ব পালন করছে এ তালিকাও সংশ্লিষ্ঠ রিটানিং কর্মকর্তার কার্যলয় থেকে পৌছে গেছে প্রার্থীদের কাছে। মোবাইল ফোন কিংবা সরাসরা প্রতিনিধিরা দ্বারস্থ হয়ে পড়ছে তাদের কাছে অকল্পনিক সহযোগিতার আশায়। সব কিছু মিলে অনেক ইউনিয়নে ঘটনারও ঈঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

জানা গেছে, চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন পরিষদের ১২টি নির্বাচন হয়ে গেছে গত ২৭ এপ্রিল। এছাড়া পাশ্ববর্তী পেকুয়া ও মহেশখালী এলাকায়ও নির্বাচন শেষ হয়েছে। চতুর দিকের কেন্দ্র বিন্দু চকরিয়ার বাকি ৬ ইউনিয়ন যথাক্রমে, বদরখালী, পশ্বিম বড়ভেওলা, ডেমুশিয়া, কোনাখালী, বিএমচর ও পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়ন আগামী ৭ মে শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। এসব ইউনিয়ন গুলো সরকার দলের পক্ষ থেকে হাত ছাড়া যেন না হয় সেই নীল নকশায় ব্যস্ত রয়েছে জেলা, উপজেলা পর্যায়ের শীর্ষ নেতারা। এ বলয় থেকে সাধারণ ভোটাররা নিরভয়ে ভোট দিতে পারবে কিনা এ নিয়ে টেনশনে দিন গুনছে। ইতিমধ্যে পূব বড়ভেওলা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের কেন্দ্রটি যুবলীগের এক নেতা সকাল ৯ টার মধ্যে শেষ করে দেয়ার ঘোষনা দিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ রয়েছে স্থানীয় লোকজন। এ ইউনিয়নের মাইজপাড়া কমিউনিটি সেন্টার, ঈদমনি সরকারী প্রা.বিদ্যালয়, বুড়িরপাড়া হাফেজখানা গরীবে নেওয়াজ উচ্ছ বিদ্যালয় কেন্দ্র সবচেয়ে ঝকিপূর্ন বলে জানিয়েন এলাকার সচেতন ভোটারেরা।  এছাড়া বিএমচর, ডেমুশিয়া ও পশ্চিম বড়ভেওলার একই দশা। একদিকে কালবৈশাখীর বৃষ্টি অপর দিকে সরকার দলের লোকজনের হুমকি দিলে ভোটার এলাকা গুলো যেন সাধারণ মানুষের মাঝে অজনা আতংক বিরাজ করছে। খোজ নিয়ে জানা গেছে, ভোটার দিন ঘনি আসায় বেশ কিছু প্রার্থীরা দেদারচ্ছে উড়াছে টাকা। ভোটার আইডি কার্ডের ফটো কপি জমা দিলে দিচ্ছে টাকা। কিন্তু ওই টাকার বেশীর ভাগই ভেজাল হওয়ার সম্ভবনা হলে উড়িয়ে দিচ্ছেনা সচেতন মহল। স্থানীয় সচেতন মহল ভোটার কেন্দ্র গুলো ঝুকি মুক্ত করতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।##

পাঠকের মতামত: