ঢাকা,বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

চকরিয়ায় প্রাথমিক শিক্ষায় ফিরেছে সোনালি সুদিন, উপবৃত্তির সুবিধা ও মিড ডে মিল কর্মসুচিতে কমেছে ঝড়াপড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা

এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া ::  গবেষকদের ধারণা মতে পাওয়া গেছে, দুই শ’ বছর আগেও বাংলাদেশে শিক্ষা বলতে কিছু মক্তব ও ছোট পাঠশালা ছিল। শহর কেন্দ্রীক জনপদে ছিল স্বল্পসংখ্যক হাই স্কুল তথা উচ্চ বিদ্যালয়। সময়ের পরিক্রমায় স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশে শিক্ষাখাতে অসাধারণ বিপ্লব ঘটেছে। এখন দেশের প্রতিটি শহর থেকে গ্রামীণ জনপদের প্রতিটি অঞ্চলে গড়ে উঠেছে শিক্ষার আর্দশ পাঠশালা। হোক সরকারি বা বেসরকারী উদ্যোগে। বলতে গেলে এখন বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষাখাতে অসাধারণ পরিবর্তন এসেছে। বদলে গেছে সেই মান্ধাতা আমলের শিক্ষার পরিবেশ। বিশেষ করে ১৯৯৬ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনার সফল নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় আরোহন করার পর শিক্ষাবান্ধব সরকারের নানামুখী উদ্যোগে ফলে আজ দেশের প্রতিটি জনপদে ছড়িয়ে পড়েছে শিক্ষার নতুন কেতন।

সরকার প্রধান শেখ হাসিনার বিশেষ নজরদারি ও সুদক্ষ নির্দেশনার বদৌলতে আজ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা জ্ঞান নির্ভর শিক্ষা অর্জনে পাচ্ছে নানামুখী সুযোগ সুবিধা। প্রতিটি বিদ্যালয়ে সরকার মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বিতরণ করেছে। তার মাধ্যমে আজ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন ডিজিটাল প্রযুক্তি সমৃদ্ধ উন্নতমানের সুশিক্ষা। এই সুফলের মাধ্যমে আগামী দিনের দেশ গড়ার কারিগর নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার মাধ্যমে মেধাবী মানবসম্পদে পরিণত হচ্ছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন শিক্ষাপ্রেমী মানুষ। সেই কারণে তিনি নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীদেরকে সুনাগরিক গড়ার অভিপ্রায়ে সুন্দর পরিবেশে লেখাপড়া নিশ্চিত কল্পে বিদ্যালয় গুলোকে উন্নয়নের মাধ্যমে ঢেলে সাজাতে কাজ করছেন। সেই আলোকে সরকার দেশের প্রতিটি জনপদে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মান্নোয়নে পর্যাপ্ত অর্থবরাদ্দ দিচ্ছেন। বিদ্যালয়ে ঝড়াপড়া রোধকল্পে সরকার প্রণোদনা কর্মসুচি চালু করেছেন। সেই আলোকে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে লেখাপড়ার পাশাপাশি বাড়তি সুযোগ হিসেবে দিচ্ছেন উপবৃত্তি সুবিধা। এমনকি দুপুরে বিদ্যালয় গুলোতে চালু করা হয়েছে মিড ডে মিল কর্মসুচি। সরকারের অভাবনীয় এই কর্মসুচি চালু করণের ফলে আজ বিদ্যালয় গুলোতে শিক্ষার্থীদের ঝড়াপড়ার হার কমেছে।

সরকার প্রধান শেখ হাসিনা লেখাপড়ার পাশাপাশি কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মেধাবিকাশে দেশব্যাপী চালু করেছেন বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট। সেইজন্য প্রতিটি বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার সঙ্গে ক্রীড়া ও সাংস্কৃতি চর্চা বাড়াতে নানাধরণের উপকরণ বিতরণ করছেন। ইতোমধ্যে কোমলমতি শিক্ষার্থীরাও বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখছেন। শহর থেকে গ্রামের প্রতিটি জনপদে বিদ্যালয় গুলোতে বিরাজ করছে অন্যরকম আবহ।

শিক্ষাখাতের অগ্রগতিতে বর্তমান সরকার সফল। তার প্রমাণ দিয়েছেন সরকার প্রধান শেখ হাসিনা। তিনি বিশে^র ইতিহাসে এই প্রথম বছরের প্রথমদিন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন পাঠ্যবই তুলে দিয়ে শিক্ষার অগ্রগতি উন্নয়নে নতুন যুগের সুচনা করেছেন। যেখানে আগে ১২-১৪বছর আগেও অন্যের পুরাতন পাঠ্যবই নিয়ে শিক্ষার্থীদের নতুন বর্ষে লেখাপড়া করতে যেতে হতো, সেখানে বর্তমান সরকার বছরের প্রথমদিন প্রতিটি শিক্ষার্থীর হাতে নতুন পাঠ্যবই তুলে দিচ্ছেন। বলতে গেলে এখন পুরাতন বই ধার নিয়ে পড়ার দিন শেষ হয়েছে।

সরকার প্রধান শেখ হাসিনার সুদক্ষ নির্দেশনার আলোকে প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রগতি উন্নয়নে সারাদেশের সঙ্গে সম্প্রীতির মেলবন্ধন ঘটেছে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগে। কক্সবাজার জেলার মান্যবর জেলা প্রশাসক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রানালয়ের শিক্ষাবান্ধব গর্বিত সদস্য মো.কামাল হোসেন মহোদয় এবং কক্সবাজার জেলার সুদক্ষ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউল আলম মহোদয়ের দায়িত্বশীল মনিটরিংয়ে আজ চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১৪৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেমন শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ তৈরী হয়েছে, তেমনি বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটেছে লেখাপড়ার মানন্নোয়নের ক্ষেত্রে।

একইভাবে চকরিয়া উপজেলার বর্তমান সুদক্ষ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুদ্দিন মুহাম্মদ শিবলী নোমান মহোদয় ও চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গুলশান আক্তার মহোদয়ের বিরামহীন কর্মদক্ষতা, বিচক্ষনতা এবং সুদক্ষ মনিটরিংয়ের কারণে উপজেলার প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার মানন্নোয়নে অভাবনীয় সাফল্য ফুটে উঠেছে। পাশাপাশি সম্মাণিত শিক্ষকমন্ডলীদের মাঝে তৈরী হয়েছে শিক্ষার অগ্রগতি উন্নয়ন নিশ্চিতে কর্মদক্ষতা। যার বদৌলতে চকরিয়া উপজেলার প্রতিটি জনপদে প্রাথমিক শিক্ষার মানন্নোয়ন ঘটেছে।

লেখাপড়ার মানন্নোয়নের পাশাপাশি চলতি অর্থবছর পরিকল্পিত উন্নয়নে বদলে যাচ্ছে উপজেলার ১৪৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে অন্তত ১২৮টি বিদ্যালয়ের। ইতোমধ্যে উন্নয়নের ছোয়ায় এসব বিদ্যালয়কে নতুনরূপে ঢেলে সাজানো হয়েছে। চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুদ্দিন মুহাম্মদ শিবলী নোমান ও চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা গুলশান আক্তার মহোদয়ে দিকনির্দেশনায় বর্তমানে এসব বিদ্যালয়গুলোকে স্মার্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাস্তবে রূপ দেওয়া হয়েছে। পরিচ্ছন্ন বিদ্যালয় ও বিদ্যালয়ের আঙ্গিনা, দেখতে আকর্ষণীয়, ঝঁক-ঝঁকে ও সপ্ত-রঙে রঙিন করা হচ্ছে বিদ্যালয়গুলোকে।

বিদ্যালয়ের ভেতরে-বাইরে আকাঁ হচ্ছে দেশের ঐতিহাসিক ব্যক্তিবর্গের ছবি, জাতীয়পাখি, জাতীয়ফল-ফুল, প্রাথমিকবাংলা ও ইংরেজীবর্ণমালা। বিদ্যালয় ও বিদ্যালয়ের আশপাশ নিত্যকার থাকছে পরিচ্ছন্ন এবং পরিপাটি। শিক্ষার্থীরা যেন বিদ্যালয়ের প্রতি আকৃষ্ট ও অনুপ্রাণিত হয় সেইজন্য করা হচ্ছে সব ব্যবস্থা। বিদ্যালয় স্মার্ট করা শেষ হলে একাজ চলবে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপরও।

চলতি অর্থবছর পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থবরাদ্দ নিশ্চিতের মাধ্যমে বিদ্যালয় গুলোকে পরিকল্পিত উন্নয়নে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। বর্তমানে এসব বিদ্যালয়গুলোকে কচি-কাচা শিক্ষার্থীদের নিকট আকর্ষণীয় করতে বিদ্যালয় গুলোকে এক এক করে সাজানো-গুছানোহচ্ছে। বিদ্যালয়গুলোর আশ-পাশ যেন প্রতিনিয়ত পরিচ্ছন্ন থাকে সেইব্যবস্থা করা হয়েছে। উন্নত স্যানিটেশন সিস্টেম, উন্নতপরিবেশ, আকর্ষণীয় বিদ্যাঙ্গন, আঙ্গিনায়, ফুল, ফল ও পরিবেশবান্ধববৃক্ষ রোপনপূর্বক বিদ্যালয় গুলোর বাহ্যিক স্থানগুলো মনোরম করা হয়েছে।

উন্নয়নের আওতায় থাকা বিদ্যালয় গুলোর ভেতরে ও বাইরে দেওয়ালে আকাঁ হয়েছে দেশের ঐতিহাসিক ব্যক্তিবর্গের ছবি, জাতীয়পাখি, জাতীয়ফল-ফুল, প্রাথমিক বাংলা ও ইংরেজী বর্ণমালা। বিদ্যালয় ও বিদ্যালয়ের আশপাশ নিত্যকার থাকছে পরিচ্ছন্ন এবং পরিপাটি। এভাবে উপজেলার ১৪১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়েরমধ্যে ১২৮টি বিদ্যালয়কে সপ্তরঙে রঙিন করে স্মার্ট বিদ্যালয়ে রূপ দেওয়া হয়েছে। বিদ্যালয় গুলো আধুনিকরূপে স্মার্ট করণের কাজ শেষ হলে শিক্ষকদেরও করা হবে স্মার্ট। শিক্ষকরা যেন শিক্ষার্থীদের মাঝে অনুকরণীয় ও অনুস্মরণীয় হয় এবং শিক্ষকদের দেখলে যেন শিক্ষার্থীরা অনুপ্রাণিত হয়, তজ্জন্য শিক্ষকদের উপর নির্দেশনা দেওয়া হবে। প্রয়োজনে শিক্ষকদের জন্য ড্রেসআপ‘র ব্যবস্থা করা হবে। কোন শিক্ষক অপরিচ্ছন্ন ও কুঁকড়ানো বস্ত্র পরিধান করে যেন বিদ্যালয় না আসে সেদিকে নজর রাখা হবে।

চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার গুলশান আকতার উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে অমূলপরিবর্তন এনেছেন, শিক্ষকদের বিদ্যালয়ে যথাসময়ে গমন ও প্রস্তান নিশ্চিত করছেণ তিনি। শিক্ষকদের যুক্তিসংগত সকল আর্থিক বিষয় যেমন, বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাসমুহ যথাসময় পাওয়া নিশ্চিতকরেছেন, যানিয়ে আগেকার সময় শিক্ষকরা নানাভাবে হয়রানীর শিকার হতেন। এছাড়া শিক্ষার উন্নয়নে বহুমুখি কর্মযজ্ঞ প্রণয়ন করে দিয়েছেন তিনি।

উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সব শিক্ষার্থী যেন দেখে দেখে রিডিং ও স্পেলিং করতে পারে সেই জন্য বাধ্য-বাধকতা করা হয়েছে, যা শিক্ষকরাই নিশ্চিত করবে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশন নিশ্চিত করতে ১০ জন বিশিষ্ট একটি টীম করা হযেছে। শিক্ষার্থীদের স্পিকিং দক্ষতা বাড়াতে ১ম থেকে ২য় শ্রেনীপর্যন্ত শিক্ষার্থীদের নিজসম্পর্কে ৫টি বাক্য এবং ৩য় থেকে ৫ম শ্রেনীশি ক্ষার্থীদের ১০টি বাক্য সঠিকভাবে বাংলা ও ইংরেজীতে বলা নিশ্চিত করছেণ তিনি। এছাড়া ঝড়েপড়া রোধ করতেও নানামুখি কর্মযজ্ঞ দেওয়া হয়েছে শিক্ষকদের উপর।

চকরিয়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সকল সিদ্ধান্ত যুগোপযোগী, এসব সিদ্ধান্ত বাস্তাবয়ন হলে শিক্ষাক্ষেত্রে চকরিয়া উপজেলা হবে জেলার মডেল। এভাবে চকরিয়া উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষাখাতের অমূল পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়েছেন বর্তমান শিক্ষা কর্মকর্তা গুলশান আক্তার।

বিদ্যালয় এসএমসি কমিটির সভাপতি হিসেবে আমার অভিমত: শিক্ষাদান পদ্ধতি এমন সুন্দর স্বনিয়ন্ত্রিত থাকলেও শিক্ষাব্যবস্থা গঠনের শুরুতে দেশের জ্ঞানতাপসের উদ্যোগ ও ভূমিকা ছিল যুগান্তকারী। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর যেমনি শিক্ষা সমিতি গঠন করে শিক্ষাক্রম তৈরি ও পাঠ্যপুস্তক রচনার দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন, তেমনি তিনি একটি বিদ্যালয় পরিদর্শন কাঠামো তৈরি করে নিজে বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শনে যেতেন লেখাপড়া কেমন হয়, কিভাবে হয় তা দেখার জন্য। আর্থিক প্রাপ্তি ছাড়া নিজের সময় ও শ্রম দিয়ে সমাজে শিক্ষাবিস্তারে এমন বিরল মহতী উদ্যোগ আজকের প্রেক্ষাপটে কি ভাবা যায়?

শ্রদ্ধেয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর বাস্তবধর্মী উক্তির প্রতি সম্মান জানিয়ে বলি, ২০১৮ সালের ৩ নভেম্বর তারিখে আমি বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির প্রত্যক্ষ ভোটে কাজিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এসএমসি কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হই। সেই থেকে সকলধরণের লোভ-লালসা পরিহার করে কোন ধরণের অর্থপ্রাপ্তির আশা ছাড়াই নিজের সময় ও শ্রম বিসজন দিয়ে আমি বিদ্যালয়ের লেখাপড়ার মানন্নোয়ন ও অবকাঠামোত উন্নয়নের মাধ্যমে প্রাণের বিদ্যালয়কে ঢেলে সাজাতে সাধ্যমত চেষ্ঠা করেছি। দায়িত্ব নেয়ার পর উপজেলা ও জেলা প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে বিদ্যালয়ের উন্নয়নে মতবিনিময় করেছি। তাদের সহযোগিতা নিয়ে বিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে কাজ করেছি। পাশাপাশি এলাকার নবীণ-প্রবীণ সমাজসেবীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছি। সবার আন্তরিক সহযোগিতায় আজ অবহেলিত জনপদের মানুষপড়ার পাঠশালা কাজিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনরূপে এগিয়ে যাচ্ছে। আমার স্বপ্ন অর্থ, শ্রম সময় ও মেধা বির্সজন দিয়ে হলেও ইনশাল্লাহ সকলের সহযোগিতায় কাজিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে একটি আর্দশ পাঠশালা হিসেবে গড়ে তোলব।

লেখক সাংবাদিক

সভাপতি কাজিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক

বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি, চকরিয়া

২০১৯ সালের নব-নির্বাচিত সভাপতি

চকরিয়া উপজেলা শ্রেষ্ঠ এসএমসি কমিটি।

পাঠকের মতামত: