ঢাকা,শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

কক্সবাজার সৈকতে মডেলিংয়ের নামে চলছে যৌনতা

 Picture11-3নিউজ  ডেস্ক ::::
কক্সবাজার ও উখিয়ার ইনানী সৈকত জুড়ে চলছে মডেলিং এর নামে অবাধ শরীর প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা। বিভিন্ন নাম সর্বত্র কোম্পানী  মিউজিক ভিডিওর নামে আনকোরা বিভিন্ন নারীদের কক্সবাজার এনে অবাধে অশ্লীল ভিডিও ধারন করে যাচ্ছে প্রতিদিন । এতে কক্সবাজার ও ইনানী সৈকতের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। প্রকাশ্যে এসব দৃশ্য ধারনের ফলে পরিবার পরিজন নিয়ে পর্যটকরা প্রতিনিয়ত অসস্তিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছে। পর্যটন এলাকায় সুটিং করার কারনে স্থানীয় প্রশাসন ও এ ব্যাপারে প্রদক্ষেপ নিতে পারছেনা।

 জানা গেছে, বর্তমানে বিভিন্ন অশ্লীল ও নিম্নমানের মিউজিক ভিডিওতে ছেঁয়ে গেছে বাজার। অখ্যাত  বিভিন্ন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান তথাকথিত মডেলদের  নিয়ে এসব ভিডিও নির্মান করে সারাদেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে। নাম সর্বস্ব পরিচালকদের দ্বারা নির্মান করা এসব মিউজিক ভিডিওগুলোতে অশ্লীল গানের পাশাপাশি জুড়ে দেওয়া হচ্ছে জনপ্রিয় বিভিন্ন গান।

জানা গেছে, বর্তমানে ঢাকা বা ঢাকার বাইরে অন্তত শতাধিক প্রতিষ্ঠান এ কাজ করে আসছে। কোন ধরনের মান নিয়ন্ত্রন ছাড়াই এসব ভিডিও নির্মান হওয়ায় এর প্রভাব পড়ছে দেশীয় সংস্কৃতিতেও। শুধুমাত্র ২/৩ জন বন্ধু মিলে একটি ক্যামরা দিয়ে একটি গ্রুপ তৈরী করে মিউজিক ভিডিওর নাম দিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যাত্রার মেয়েদের মডেলিং এর নামে কক্সবাজার এসে এসব কথিত মিউজিক ভিডিও নির্মান করা হচ্ছে। গত শুত্রুবার কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের হিমছড়ি পয়েন্টে একটি অশ্লীর গানে যৌনতা প্রদর্শন করছিল এক মডেল। কাছে গিয়ে এ প্রতিবেদক ভিডিও ম্যানের কাছে তার ও মডেলের নাম জানতে চাইলে তিনি প্রশ্ন এড়িয়ে যান। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,  মিউজিক ভিডিও তে অশ্লীল দৃশ্য কাজ করা মেয়েটির নাম রেশমা, গত ১৫ দিন ধরে সে কক্সবাজার এসে সে বেশ কয়েকটি মিউজিক ভিডিও তে কাজ করছে। রেশমা ছাড়া ও এরক

 প্রায় ২০ জনের মত মেয়ে বতর্মানে কক্সবাজার অবস্তান করে মডেলিং এর নামে এরকম অশ্লীলতা চালিয়ে যাচ্ছে।মডেলিং ছাড়াও যাত্রার এসব মেয়েদের দিয়ে কক্সবাজারের হোটেল গুলোতে দেহ ব্যবসা করারও অভিযোগ উঠেছে। মডেলিং করার কারনে হোটেল গুলোতে তাদের চাহিদাও বেশী। এ কারনে কক্সবাজার ও ইনানী সৈকতে বেড়েছে মডেলিং, চলছে বাধাহীন অশ্লীলতা। এভাবে চলতে থাকলে কক্সবাজার ও ইনানী  সমুদ্র সৈকত সুটিং স্পট হিসেবে বিখ্যাত না  হয়ে যৌনতা প্রদর্শনের স্থান হিসেবে পরিচিতি পাবে দেশী –বিদেশী পর্যটকদের কাছে।  মডেলিং ছাড়াও যাত্রার এসব মেয়েদের দিয়ে কক্সবাজারের হোটেল গুলোতে দেহ ব্যবসা করারও অভিযোগ উঠেছে। মডেলিং করার কারনে হোটেল গুলোতে তাদের চাহিদাও বেশী। এ কারনে কক্সবাজার ও ইনানী সৈকতে বেড়েছে মডেলিং, চলছে বাধাহীন অশ্লীলতা। এভাবে চলতে থাকলে কক্সবাজার ও ইনানী  সমুদ্র সৈকত সুটিং স্পট হিসেবে বিখ্যাত না  হয়ে যৌনতা প্রদর্শনের স্থান হিসেবে পরিচিতি পাবে দেশী –বিদেশী পর্যটকদের কাছে।

পাঠকের মতামত: