কক্সবাজার প্রতিনিধি :: কক্সবাজারের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি পানের উপর নির্ভর করে কক্সবাজারে ৭টি উপজেলার অন্তত ২০ হাজার পরিবার। চলতি মৌসুমে পানের রেকর্ড পরিমান মূল্য হওয়ায় হাসি ফুটেছে চাষীদের পরিবারে। তাদের দাবি পান রপ্তানী বৃদ্ধি করা হলে পান উৎপাদন আরো বৃদ্ধি পাবে।
মিষ্ঠি পানের চড়া মুল্যে অন্তত চাষীদের ২০ হাজার পরিবারে খুশির আমেজ। বিগত যেকোন সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ মুল্যে বিক্রি হচ্ছে মিস্টি পান। বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রতি বিরা পান সর্বোচ্চ সাড়ে ৭শত টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। এতেই সন্তোষ্ট চাষীরা।
কৃষি অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে জেলায় অন্তত সাড়ে ৩ হাজার হেক্টর জমিতে পান চাষ হচ্ছে। তবে পাহাড়েও সমপরিমান পান চাষ হচ্ছে যা কৃষি বিভাগের হিসাবে নেই। সর্বোচ্চ পান চাষ হচ্ছে মহেশখালীতে ১৪শ হেক্টর জমিতে।
মহেশখালীর হোয়ানকের পানচাষী নুর মোহাম্মদ জানিয়েছেন, চলতি মৌসুমে যেমন ফলন তেমন দর হওয়ায় মিস্টি পানের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। পানের বর্তমান মুল্য অব্যাহত থাকলে চাষীরা লাভবান হবে। গত মৌসুমের চেয়ে পান চাষ বৃদ্ধি পাওয়ায় পানের উৎপাদন বেড়েছে।
চকরিয়া ডুলাহাজারার পান চাষী ফজল করিম জানিয়েছেন, কয়েক বছরের মধ্যে চলতি মৌসুমেই চাষীরা সর্বোচ্চ মুল্যে পান বিক্রি করছেন। আশাকরি আগামিতেও অব্যাহত থাকবে। আমরা চাই মিস্টি পান বিদেশে রপ্তানী বৃদ্ধি করলে পানের মুল্য আরো বৃদ্ধি পাবে। এ ছাড়াও পান পরিবহনে বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, সম্প্রতি মধ্যপ্রচ্যে মিস্টি পানের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানীও বেড়েছে। যার ফলে দেশের অভ্যন্তরে মিস্টি পানের যে চাহিদা ছিল তাও বেড়েছে। এ ছাড়াও মিষ্টি পান বিদেশে রপ্তানী বৃদ্ধি করার জন্য প্রক্রিয়া শুরু হওয়ায় পানের মূল্য সর্বোচ্চ বৃদ্ধি পেয়েছে।
কৃষি বিভাগে কর্মরত উপ-সহকারি কর্মকর্তা কাইছার উদ্দিন জানিয়েছেন, পানের চাহিদা বাড়ার পাশাপাশি সার ও কীটনাশক সহজলভ্য হওয়ায় কৃষকরা নির্বিঘেœ চাষে কাজ করতে পেরেছে। পুরো মৌসুমেই তাদের সার ও কীটনাশকের ব্যাপারে চিন্তা করতে হবে না। কৃষি বিভাগ থেকে চাষিদের নানা ভাবে সহযোগীতা করা হয়। কোন রোগ দেখা দিলে তাৎক্ষণিক পরার্শ দেওয়া হয়।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিপ্তরের উপ-পরিচালক আ.ক.ম শাহরিয়ার জানিয়েছেন, কৃষি বিভাগ থেকে চাষীদের সর্বোচ্চ সহযোগীতা করা হয়। কোন সমস্যা হলে প্রয়োজনীয় সহযোগীতা দেয় কর্মকর্তারা।
প্রকাশ:
২০১৯-০১-২১ ০৯:২৭:৪৭
আপডেট:২০১৯-০১-২১ ০৯:২৭:৪৭
- সেলিম-শফির খুনীদের এলাকায় ডুকতে দেয়া হবে না
- চকরিয়া মানিকপুরে সন্ত্রাসী হামলায় আহত চৌকিদার শফিউলের মৃত্যু
- সরকার বিদেশ ফেরত কর্মীদের কর্মসংস্থান সুযোগসহ নানা সুবিধা দিয়ে যাচ্ছেন
- চকরিয়ায় মানিকপুরে চৌকিদারসহ ২ জনকে কুপিয়ে হত্যা
- চকরিয়া উপজেলা পরিষদে বঙ্গবন্ধুর নতুন ভাস্কর্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপনে সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণ
- বৃদ্ধা মরিয়মের বাড়ি থেকে লুটে নেওয়া দুইটি গরু ১৭ দিনেও উদ্ধার করতে পারেনি পেকুয়া থানা পুলিশ
- চকরিয়ায় মোটর সাইকেল থামিয়ে তল্লাশি, ৪ হাজার ৮শত পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- চকরিয়া শাউউবি-২০০০ ব্যাচের বন্ধু ও পারিবারিক মিলিয়ন মেলা অনুষ্ঠিত
- চকরিয়ায় জমি বিরোধের জেরে সন্ত্রাসী হামলা, গুলিবর্ষণ, গুলিবিদ্ধ হয়ে নারীসহ ৬ জন আহত
- অবৈধ গাছ পাচারে মাসিক ১ লাখ ২০ হাজার টাকা চাঁদা আদায় রেঞ্জ কর্মকর্তার
- কক্সবাজারে বিদ্যুৎ সংকট না থাকার আভাস : মিলছে চাহিদার পুরো ২০০ মেগাওয়াটই
- কক্সবাজারে বিদ্যুৎ সংকট না থাকার আভাস : মিলছে চাহিদার পুরো ২০০ মেগাওয়াটই
- চকরিয়ায় জমি বিরোধের জেরে সন্ত্রাসী হামলা, গুলিবর্ষণ, গুলিবিদ্ধ হয়ে নারীসহ ৬ জন আহত
- চকরিয়ায় মানিকপুরে চৌকিদারসহ ২ জনকে কুপিয়ে হত্যা
- অবৈধ গাছ পাচারে মাসিক ১ লাখ ২০ হাজার টাকা চাঁদা আদায় রেঞ্জ কর্মকর্তার
- রুমা-থানচির ব্যাংক ডাকাতি: ১৮ নারীসহ ৫৬ জন কেএনএফ সদস্য গ্রেফতার, অস্ত্রসহ মাস্টারমাইন্ড ও সরঞ্জাম উদ্ধার
- চকরিয়া শাউউবি-২০০০ ব্যাচের বন্ধু ও পারিবারিক মিলিয়ন মেলা অনুষ্ঠিত
- চকরিয়ায় মোটর সাইকেল থামিয়ে তল্লাশি, ৪ হাজার ৮শত পিস ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
- বৃদ্ধা মরিয়মের বাড়ি থেকে লুটে নেওয়া দুইটি গরু ১৭ দিনেও উদ্ধার করতে পারেনি পেকুয়া থানা পুলিশ
- চকরিয়া উপজেলা পরিষদে বঙ্গবন্ধুর নতুন ভাস্কর্য ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ স্থাপনে সম্ভাব্য স্থান নির্ধারণ
- সরকার বিদেশ ফেরত কর্মীদের কর্মসংস্থান সুযোগসহ নানা সুবিধা দিয়ে যাচ্ছেন
- চকরিয়া মানিকপুরে সন্ত্রাসী হামলায় আহত চৌকিদার শফিউলের মৃত্যু
পাঠকের মতামত: