ঢাকা,বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের উদ্যোগে কর্মবিরতি পালন

এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া ::

সারাদেশের ৩২৭ পৌরসভায় কর্মবিরতির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সিদ্বান্তের আলোকে চকরিয়া পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ১৫ জানুয়ারী কর্মবিরতি পালন করা হয়েছে। এদিন সকাল থেকে অফিসের সব ধরনের কাজ বন্ধ রেখে পৌরসভার সামনে কর্মসুচিতে অংশ নেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সরকারি কোষাগার থেকে বেতন-ভাতাসহ অনন্য সুবিধা নিশ্চিতের দাবিতে আন্দোলনের এই কর্মসুচি পালনের কারনে এদিন কার্যত অচল হয়ে পড়ে চকরিয়া পৌরসভার প্রশাসনিক কার্যক্রম।

কর্মসুচীতে সভাপতিত্ব করেন চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাক আহমদ। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আরিফুল মোস্তফার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশন চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবু রাশেদ মোহাম্মদ জাহেদ উদ্দিন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশন চট্রগ্রাম বিভাগীয় কমিটির উপদেষ্টা ও চকরিয়া পৌরসভার সচিব মাস-উদ মোর্শেদ, বিভাগীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কর আদায়কারী জহুরুল মওলা, প্রচার সম্পাদক বিল্ডিং পরির্দশক রাজিফ চৌধুরী।

কর্মবিরতিতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের নেতা সহকারী প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মৃনাল কান্তি ধর, মেডিক্যাল অফিসার ডাক্তার মো.লোকমান, হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সফায়াত হোসেন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছৈয়দুল হক আজাদ, বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা রেহেনা আক্তার বানু, চকরিয়া পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারী এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি বাজার পরিদর্শক বশির আহমদ, কর নির্ধারক ফরিদুল আলম, সহকারি হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছ, উচ্চমান সহকারী ওসমান গনী, অফিস সহকারী আবদুল হামিদ, সহকারী কর আদায়কারী নুরুল আবছার মুনিরী, রাকিব হাসান, মোহাম্মদ এমরান, ছলিম উল্লাহ, রাকিব হাসান চৌধুরী,আদায়কারী রাশেদ কামাল, জানে আলম, মৌলানা রিদুয়ানুল হক, পরিচ্ছন্ন পরিদর্শক আবুল কালাম, আওলাদ কামাল, লাইসেন্স পরির্দশক কামাল হোসেন, ঠিকাদানকারী সুপার ভাইজার নাজেম উদ্দিন, স্যানিটারী পরির্দশক হায়দার আলী, সহকারী ঠিকাদানকারী চম্পক দত্ত, আবদুল লতিফ, মিনহাজ উদ্দিন, রফিক আহমদ, রুবি আক্তার, সার্ভেয়ার নুরুস ছমদ, মোহাম্মদ শফি, বিদ্যুত লাইনম্যান ফরিদুল আলম, রফিকুল আলম, শফিকুল কাদের, রুরাল চালক রুবেল, জিয়াউর রহমান, মাহামুদুল করিম, জুবায়ের, এমএলএলএস আলী আকবর, খোকন কুমার চৌধুরী, মৌলানা সাহাব উদ্দিন, মো: শফিকুল কাদের, নুরুল আমিন, আব্বাস উদ্দিন, হারুন, সেলিম ও অফিস সহায়ক আক্তার হোসেন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।

কর্মবিরতী পালনকালে বক্তারা বলেন, রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে বেতন-ভাতা ও পেনসন প্রথা চালু করতে হবে। দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এ আন্দোলন চলতে থাকবে বলেও জানান তারা।

 

পাঠকের মতামত: