ঢাকা,বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

চকরিয়া উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তার কাজের সিডিউল বিক্রয়ে দূর্ণীতির আশ্রয়, ঠিকাদার সমিতির ক্ষোভ

মো: সাইফুল ইসলাম খোকন, চকরিয়া ::
চকরিয়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ৩টি প্যকেজজের আওতায় ৫টি কাজের টেন্ডার সিডিউলের মধ্যে ৩টি কাজের সিডিউল বিক্রয় না করে দূর্ণীতির আশ্রয় নেয়ার অভিযোগ করেছেন ২২ ঠিকাদারী প্রতিষ্টান। এ ব্যাপারে আজ ২১ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীসহ ১০টি দপ্তরে একটি লিখেত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
চকরিয়া উপজেলার ঠিকাদার সমিতির দায়ের করা অভিযোগে জানা গেছে, স্বারক নং (৫০.০১.২২১৬.০২৪.৪১.১৪.০৪০.১৭.) মুলে ২টি এবং ৫১.০১.২২১৬.০২৪.৪১.১৪.০৪০.১৭.৫৬১) মূলে ১টি মোট ৩ টি দরপত্র আহবান করা হয়। উক্ত টেন্ডার সিডিউলের মধ্যে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ১নং প্যাকেজ  W90DDMHBB-01   প্রকল্প চিরি্গংা ইউনিয়নের সওদাগর ঘোনা চারা বটতলী রাস্তা পর্যন্ত প্যাকেজ  W90DDMHBB-02   প্রকল্প একই ইউনিয়নের পালাকাটা দক্ষিণ পাড়া হতে চইরভাঙ্গা খালের পিআইও অফিসের ব্রীজ পর্যন্ত ২টি টেন্ডার উন্মুক্ত সিডিউল বিক্রি করে।
কিন্তু উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা জোবাইয়ের হাসান দূর্নীতির আশ্রয় নিয়ে প্রকল্প নং ৫১.০১.২২১৬.০২৪.৪১.১৪.০৪০.১৭.৫৬১) প্যাকেজ  W90DDMHBB-03 এর আওতায় হারবাং, কাকারা, সাহারবিল রাস্তা এইচবিবি দ্বারা উন্নয়ন কাজের সিডিউল বিক্রি না করে ক্ষমতাসীনদের সাথে আতাঁত করে। যার কারণে ঠিকাদারী প্রতিষ্টান যথাযথ ভাবে সিডিউল ক্রয় করতে না পারায় একদিকে যেমন হতাশ অন্যদিকে সরকার বিপুল পরিমান রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে। অপরদিকে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের টেন্ডার দূর্নীতির কারণে সরকারের ভাবমূর্তি চরমভাবে ক্ষুন্ন হয়েছে। ঠিকাদাররা দাবী করেছেন, এসব দূর্নীতির বিরুদ্ধে প্রশানন যথাযথ ব্যবস্থা না নিলে তারা আইনী ব্যবস্থা গ্রহনে বাধ্য হবেন।
এ ব্যাপারে জানার জন্যে চকরিয়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তাবায়ন কর্মকর্তা জোবাইয়ের হাসান’র সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয় সম্ভব হয়নি।

 

পাঠকের মতামত: