ঋতুর রাজ বসন্ত হলে ও আরাম আয়েশের সময় হচ্ছে শীতের মৌসুম। পৌষ ও মাঘ এই দু”মাস শীতকাল হলে ও শীতের আগাম হাওয়া লাগে হেমন্তে আগ্রহায়ণে আর এরই সাথে বদলায় মানুষের সৌখিন পোষাক ও খেজুরের রস মাখা ভাপা পিঠার উৎসবের মাধ্যমে। মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্র এর গেইট এলাকায় সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায় পৌরসভাস্থ পুটিবিলা এলাকার মোবারক হোসেন নামের এক কিশোর ভাসমান ভাপা পিঠার দোকান বসিয়ে ওই দোকানে নিজের তৈরী করা ভাপা পিঠা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করছে। প্রতিদিন সন্ধ্যা নামার পর পর ওই এলাকায় তার পিঠা খেতে জড়ো হয় শত শত আয়েশী পেঠা পাগল কাষ্টমাররা। পিঠা বিক্রেতা মোবারকের সাথে আলাপ কালে জানা যায়, প্রতিটি পিঠার মূল্য ৫টাকা দরে বিক্রি করে দৈনিক ৫/৬শত টাকা আয় হয় তার। গোরকঘাটা বাজার এলাকার এক পিটা বিক্রেতা জানান, পৌষ ও মাঘ ভাপা পিঠার ব্যবসা ভালই চলে আর সন্ধ্যা নেমে আসলেই কাষ্টমারেরা ভিড় জমায়। আমি পিঠা বিক্রি করে দৈনিক ৭শত থেকে ৮শত টাকা রোজগার করি তাতে আমার সংসারিক জীবন ভালই কাটঁছে।
পাঠকের মতামত: