সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
যুক্তরাজ্যে চিকিৎসাধীন থাকা বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাজানো মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে কক্সবাজার জেলা ছাত্রদল।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শনিবার বিকালে কক্সবাজার শহরে এই আয়োজন করা হয়েছিল।
বাংলাদেশের আগামির রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে কক্সবাজারের শত শত ছাত্রদল নেতা-কর্মী বিক্ষোভ মিছিলের মধ্যদিয়ে রাজপথ কাঁপিয়েছেন। জেলা ছাত্রদল সভাপতি রাশেদুল হক রাসেল ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট মনির উদ্দিনের নেতৃত্বে জেলা বিএনপি কার্যালয় থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি কক্সবাজার শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার বিক্ষোভ সমাবেশে মিলিত হন।
এই বিক্ষোভ সমাবেশে জেলা ছাত্রদল সভাপতি রাশেদুল হক রাসেল বলেন, ‘বিদেশে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন থাকার পরও দেশের মানুষের কাছে তারেক রহমান কতটা জনপ্রিয় তা সরকারের কর্মকান্ড দেখলেই বুঝা যায়। তারেক রহমানের জনপ্রিয়তায় ভীত ও ঈর্ষান্বিত হয়ে সরকার বারবার নানা রকম সাজানো ও মনগড়া মামলা দিয়ে তাঁকে ফাঁসানোর অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যদিও মামলা দিয়ে এই সরকারের শেষ রক্ষা হবে না।’
তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আগামি নির্বাচনে তাঁর সামনে যিনিই প্রতিদ্বন্ধি হবেন তিনিই জামানত হারাবেন। আর এটি সরকার জানে বলেই একে একে সাজানো মামলা দিয়ে তারেক রহমানকে নির্বাচনের অযোগ্য করতে চাইছে, যদিও আওয়ামী সরকারের সেই আশা কখনোই পূরণ হবে না। তারেক রহমান আগামি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধিতা করবেন আর বিজয়ীও হবেন।’
তিনি সরকারকে ভুল পথ থেকে ফিরে প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করার আহবান জানান।
জেলা সভাপতি রাশেদুল হক রাসেলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এড. মনির উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্টিত এই বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি সরওয়ার রোমন, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহীনুল ইসলাম শাহীন, সহ-সভাপতি আবদুল রউফ, যুগ্ম সম্পাদক আলাউদ্দিন রবিন, শহর ছাত্রদল যুগ্ম আহবায়ক আনছার উল্লাহ, আশরাফ ইমরান, আবদুল্লাহ আল মামুন রিয়াদ, আল আমিন, আহমদ ছফা ও জিয়াউল হক বাবু, কক্সবাজার সরকারী কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি জাইন উদ্দিন জনি, যুগ্ম সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ পারভেজ, সিটি কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক শামসুল আলম, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ শাহজাহান, আইন কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক করিমতাজ, মহেশখালী পৌর শাখা সভাপতি জাহেদুল ইসলাম, সিনিয়র ছাত্রদল নেতাদের মধ্যে ছিলেন আরফাত সাইফুল আদর, সিকদার আতিক উল্লাহ সিদ্দিকী, মিছবাউর রহমান, আকিদুল হক চৌধুরী, সাইদু সিকদার, মোজাম্মেল হক, সৈয়দ মহসিন মুন্না, এএইচ এম রায়হান উদ্দিন, আবদুল্লাহ আল নোমান, আকতার নূর, সাইফুল আলম রানা, একরামুল হক, মোরশেদ আলম, আবদুল্লাহ খান, মোস্তফা কামাল সবুজ, হামিদুল হক, আবছার কামাল, মোহাম্মদ ফায়েছ, রহিম উল্লাহ, সাইফুল ইসলাম বিন্দু, আবদুল্লাহ আল মামুন, জিয়াউর রহমান জিয়া, আবুহেনা মোস্তফা কামাল, সাইফুল ইসলাম রানা, আতিকুর রহমান রাব্বী, কুতুব উদ্দিন, মো. মহসিন খান, মোহাম্মদ হোসাইন, সাদ্দাম হোসেন, শামীম সরওয়ার, জাফর আলম, আলী হোসাইন পারভেজ, নূরুল আলম, নূর হোসাইন, ইমরান হোসেন, তাইসাত সাব্বির, শহিদ উল্লাহ, ওসমান সরওয়ার টিপু, কলিম উল্লাহ, আনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ হাসান, মো. আয়াত উল্লাহ, ফজলুল কাইয়ুম, শহিদুল ইসলাম আপ্পি, ইরফানুল হক মিমু প্রমূখ।
পাঠকের মতামত: