ঢাকা,শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

চকরিয়ায় যুবলীগের মেজবান ও আলোচনা সভা

01এম.জিয়াবুল হক,চকরিয়া ::

চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ জাফর আলম বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালোরাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্ব-পরিবারে নির্মমভাবে হত্যা ও ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ম শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড হামলা করে তাকে হত্যা চেষ্টার ঘটনাটি একই সুত্রে গাঁথা। ঘটনার পেছনে জড়িতরাও একই চক্র। সেইদিন স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্তে খুনী মোস্তাকের অনুসারীরা জাতির পিতাকে হত্যা করে বাংলাদেশকে একটি অভিভাবকহীন রাষ্ট্রে পরিণত এবং শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামীলীগকে নেতৃত্বহীন করতে চেয়েছিলো। কিন্তু তাদের সেই দিবা স্বপ্ন বাঙালি জাতি পুরণ করতে দেয়নি। তিনি বলেন, বাংলার মাটিতে ঘৃন্য এই ইতিহাস রচনা করেছে স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির দোসর বিএনপি জামায়াত জোট। তাঁরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে বিশ্বাস করেনা বলেই এখনো সরকারের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। গুপ্ত হত্য ও জঙ্গিবাদের মাধ্যমে নিরীহ মানুষ হত্যা করে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টিতে মেতেছে। সময় এসেছে তাদের এসব দেশ বিরোধী অপকর্মের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার। গতকাল শুক্রবার সকালে চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও গ্রেনেড হামলা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম শহীদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা কাউছার উদ্দিন কছিরের সঞ্চালনায় চকরিয়া পুরাতন এসআলম কাউন্টারস্থ জনতা শপিং সেন্টার মিলনায়তনে অনুষ্টিত সভায় প্রধান অতিথি উপজেলা চেয়ারম্যান আরো বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী খুনী মোস্তাকের অনুসারীরা এখন চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগেও ভর করেছে। এসব অনুসারীরা দিনে এক নেতার সাথে, রাতে আরেক নেতার সাথে সর্ম্পক করেন। তাদের কারনে দলের মধ্যে বিবাদের সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি বলেন, এসব নেতাদের চরিত্র সম্পর্কে দলের সকলস্থরের নেতাকর্মীদেরকে সজাগ থাকতে হবে। একই সাথে স্বাধীনতা বিরোধী জোটের সকল অপতৎপরতা রুখতে যুবলীগের নেতাকর্মীদেরকে ইস্পাত কঠিন ভুমিকা পালন করতে হবে।

অনুষ্টিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন চকরিয়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর চৌধুরী, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা লায়ন কমরউদ্দিন আহমদ, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও মাতামুহুরী উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এসএম জাহাংগীর আলম বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান মহসিন বাবুল, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ মিঠুন, চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ফজলুল করিম সাঈদী, ছৈয়দ আলম কমিশনার, আওয়ামীলীগ নেতা আমিনুর রশিদ দুলাল, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক জামাল উদ্দিন জয়নাল, ইউপি চেয়ারম্যান আজিমুল হক আজিম, মাতামুহুরী আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মকছুদুল হক ছুট্টো, চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামীলীগের সভাপতি সাবেক প্যানেল মেয়র জাহেদুল ইসলাম লিটু, সাধারণ সম্পাদক আতিক উদ্দিন চৌধুরী, সিনিয়র সহ-সভাপতি ওয়ালিদ মিল্টন।

অনুষ্টিত সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট শহীদুল্লাহ চৌধুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি জিএম আবুল কাশেম, যুগ্ম সম্পাদক মো.শহীদুল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদ ইফতেখার, সহ-অর্থসম্পাদক আশরাফ উদ্দিন আহমদ, জেলা যুবলীগের সদস্য ও কক্সবাজার শহর যুবলীগের সভাপতি শোয়াইব ইফতেখার, জেলা যুবলীগের সদস্য ও চকরিয়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বাবু তপন কান্তি দাশ। বক্তব্য রাখেন চকরিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক আবু মুছা (দুবাই), পৌরসভা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দিন মানিক, বশির আহমদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বাবলা দেবনাথ, উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র সদস্য ফয়সাল চৌধুরী, হেলাল উদ্দিন হেলালী, উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি কাউন্সিলর মুজিবুল হক মুজিব, মোজাফ্ফর হোসেন পল্টু, কামরুল হাসান কাইছার, সিনিয়র সদস্য এডভোকেট ওমর ফারুক শিবলী, এডভোকেট ওমর ফারুক, উপজেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক মো.রাসেল, সফিউল আজম, সাংগঠনিক অহিদুজ্জামান অহিদ, রেফায়েত সিকদার, তারেকুল ইসলাম চৌধুরী, ফরহাদ হোসেন পার্কেল, সহ-সম্পাদক ওসমান গনী, তৌহিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম টিপু, সাইফুল ইসলাম ছাদেক, সাইফুদ্দিন, জয়নাল আবেদিন, মোহাম্মদ আলমগীর, অর্থসম্পাদক আজিজুল হক, প্রচার সম্পাদক জিল্লুর রহমান, উপ-প্রচার সম্পাদক জয়নাল আবেদিন, দপ্তর সম্পাদক মিজানুর রহমান ছোটন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক  সাইদুল করিম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাহমুদুল হক তফসির, তথ্য সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ আনোয়ার, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক আবদুল আলম, শিক্ষা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম মিঠু, উপজেলা যুবলীগের সদস্য হাসানুল ইসলাম আদর, চকরিয়া পৌরসভা কৃষকলীগের সভাপতি সুলাল কান্তি সুশীল, উপজেলা শ্রমিকলীগের আহবায়ক জামাল উদ্দিন, পৌরসভা যুবলীগের সভাপতি হাসানগীর হোছাইন, পৌরসভা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন ধুলু, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেফায়েতুল কবির চৌধুরী বাপ্পী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম বাবলু, উপজেলা ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির সভাপতি এমএ আরিফুল ইসলাম চৌধুরী, সহ-সভাপতি তারেকুল ইসলাম রাহিত, সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন মিঠু, চকরিয়া কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তোয়াছিন আনোয়ার জিহান, পৌরসভা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান, সোহেল রানা পারভেজ, আগের কমিটির সহ-সভাপতি সাইফ উদ্দিন, পৌরসভা মৎস্যজীবিলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল হামিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক জালাল উদ্দিন।

উপস্থিত ছিলেন খুটাখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তৈয়ব, যুবলীগ নেতা ওয়াসিম, রানা, ডুলাহাজারা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এহেছানুল হক, সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম পুতু, জাফর আলম, ফোরকানুল ইসলাম, আমান উল্লাহ আমান, ফাসিয়াখালী ইউনিয়নের সভাপতি মহিউদ্দিন মেম্বার, সাধারণ সম্পাদক লিটন, যুবলীগ নেতা নাইমুল হক, মোহাম্মদ ই্উছুপ, বমুবিলছড়ি ইউনিয়ন সভাপতি ডা.মিজানুর রহমান, নাজমুল ইসলাম, চিরিঙ্গা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি শাহ আলম, লক্ষ্যারচর ইউনিয়ন সভাপতি সাইকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মিন্টু, যুবলীগ নেতা মইন উদ্দিন, বরইতলী ইউনিয়নের যুগ্ম আহবায়ক কামরুল ইসলাম, কাইছার, সাহাব উদ্দিন, হারবাং ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মুজিব, লিটন, আমিরুল কবির জন, জিয়াউদ্দিন, বাসু, তৌহিদ, কৈয়ারবিল ইউনিয়ন যুবলীগের আরিফুল ইসলাম, কাকারা ইউনিয়নের মিনারুল ইসলাম, নজরুল ইসলাম, আলমগীর, সুরাজপুর-মানিকপুর যুবলীগের ফেরদৌস আলম, জাহেদ সিকদার ও রুবেল প্রমুখ। #

পাঠকের মতামত: