বিশেষ করে কাঁচা মাছের বাজারে তত্পর এ চক্রটি শুধুমাত্র মাছের দাম বাড়িয়ে নিচ্ছে তা নয়, ওজনে কম দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এমনকি বিক্রি নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ পর্যন্ত অবাধে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন।
মাছ বিক্রেতারা জানান, একমাত্র তেলাপিয়া ছাড়া কোনো মাছ ৪শ থেকে ৭শত টাকার নিচে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না। হঠাত্ করে মাছের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে মাছ বিক্রেতা জামাল উদ্দিন জানান, রোজায় মাছের চাহিদা থাকলেও সামুদ্রিক মাছ বাজারে না আসায় খাল, নদী ও পুকুরের মাছের দাম বেড়ে গেছে।
বাজার কমিটির সভাপতি জানান, চকরিয়ার বৃহত্তম এ বাজারটির উপর সরকারি কোনো নজরদারি না থাকায় ব্যবসায়ীরা তাদের ইচ্ছেমতো দাম আদায় করছে। পাশাপাশি মায়ানমার থেকে আনা ফরমালিন দেয়া মাছও দেদারচে বিক্রি করা হচ্ছে।