কক্সবাজারের টেকনাফে শাহপরীর দ্বীপ করিডোর দিয়ে মিয়ানমার থেকে রেকর্ড সংখ্যক গবাদি পশু আমদানি করা হচেছ। দেশে গো মাংসের চাহিদা পূরণে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মিয়ানমার থেকে গবাদি পশু আমদানি করে যাচেছন বলে জানা গেছে।
এমনিতে প্রতিবছর কোরবানির সময় মিয়ানমার থেকে বিপুল সংখ্যক গবাদি পশু আমদানি করা হয়। এসব গবাদি পশু মিয়ানমার থেকে জল পথে ট্রলারযোগে আনা হয়। পশু আমদানির ফলে বিপুল পরিমান রাজস্ব আদায় করছে সরকার। এভাবে পশু আমদানি অব্যাহত থাকলে দেশে পশুর সংকট থাকবে না বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শনিবার (৮ এপ্রিল) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মিয়ানমার থেকে করিডোর দিয়ে ১১শ’ গরু, মহিষ আমদানি করা হয়। এসব পশু টেকনাফ পৌরসভার প্যানেল মেয়র সাংবাদিক আব্দুল্লাহ মনির, সাবরাং ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শরীফ, তরুণ ব্যবসায়ী আব্দুস শুক্কুর, কাদের হোসেন ও নূরুল আলমের নামে আমদানি হয়েছে।
এদিকে শুল্ক বিভাগ সূত্র জানায়, টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ করিডোর দিয়ে চলতি মাসের আট দিনে ৪ হাজার ২৮৩টি গবাদি পশু আমদামি হয়েছে। এ আট দিনে পশু আমদানি থেকে সরকার ২১ লাখ ৪১ হাজার ৫০০ টাকা রাজস্ব আদায় করতে সক্ষম হয়েছে। তাছাড়া গত মার্চ মাসে রেকর্ড সংখ্যক ১২ হাজার ৬৮১টি গবাদি পশু আমদানি থেকে সরকার ৬৩ লাখ ৪০ হাজার টাকার রাজস্ব পায়।
পাঠকের মতামত: