পেকুয়ায় দু’লেইন হচ্ছে বরইতলি-মগনামা সড়ক। প্রসস্থকরন ও সড়ক সম্প্রসারনের জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) কাজ শুরু করতে যাচ্ছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগ এ সড়কটি অধিক প্রসস্থকরনের উদ্যেগ গ্রহন করেছেন। চকরিয়া উপজেলা থেকে পেকুয়া হয়ে ওই সম্প্রসারন কাজ দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর কালামারছড়া ইউনুসখালী পর্যন্ত গিয়ে শেষ হবে। সড়ক ও জনপথ বিভাগ সড়ক সংস্কারের জন্য যাবতীয় সমীক্ষা শেষ করেছেন। দু’লেইন বিশিষ্ট এ সড়কটি উন্নীত করতে সড়ক বিভাগ অনেক ধাপ এগিয়েছে বলে তারা নিশ্চিত করেছেন। এদিকে সড়কটি সংস্কারে জমি অধিগ্রহন চলবে খুব শৗঘ্রই। সড়ক সম্প্রসারনে ক্ষতিপুরনের বিষয়টি নিরুপনের জন্য জায়গার মালিক ও ব্যবসায়ীদের নিয়ে পেকুয়ায় বৈঠক করেছে সওজ বিভাগ। বৈঠকে ব্যবসায়ী, জায়গার মালিকদের নিয়ে মতবিনিময় করা হয়েছে। গত ৭মে পেকুয়া কলেজ গেইট চৌমুহনীতে ওই বৈঠকে ব্যবসায়ী ও জায়গার মালিকরা উপস্থিত ছিলেন। সড়ক বিভাগের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক থেকে জানানো হয়েছে একটি শক্তিশালী সড়ক নেটওর্য়াক এর জন্য সরকার এ সড়কটি দু’লেইনে উন্নীত করতে উদ্যেগ নিয়েছেন। বরইতলি একতাবাজার থেকে পেকুয়া কলেজ গেইট চৌমুহনী পর্যন্ত প্রসস্থ করন করা হবে। আবার চৌমুহনী থেকে মহেশখালী উপজেলার কালারমার ছড়া ইউনিয়নের ইউনুসখালী পর্যন্ত সড়কটি দু’লেইনে প্রসস্থ করা হবে। এর প্রসস্থ হবে ৮০ফুট। জানা গেছে মহেশখালীর মাতারবাড়িতে কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র স্থাপন কাজ চলমান রয়েছে। এর সড়ক ব্যবস্থা আধুনিকায়ন করতে এ সড়কটি সম্প্রসারন করা হচ্ছে বলে তারা জানিয়েছেন। আগামি ৩/৪মাসের মধ্যে অধিগ্রহন কাজ শুরু করা হবে। এরপর সড়কটি সংস্কার কাজ বাস্তবায়ন করা হবে। জানা গেছে খুব দ্রুত গতিতে এর বাস্তবায়ন কাজ সমাপ্ত করবেন কর্তৃপক্ষ। আগামি ২০১৮সালের জানুয়ারী মাসের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে বলে সওজ বিভাগ নিশ্চিত করেছেন। জায়গার মুল্য স্থাপনার ক্ষতিপুরন পাবে প্রকৃত ক্ষতিপ্রস্ত। ভাড়াটিয়ারাও দোকানের ডেকোরেশনের ক্ষতিপুরনসহ আনুসাঙ্গিক ক্ষতিপুরন সমুহ পাবেন।
পাঠকের মতামত: