ঢাকা,শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪

চকরিয়ায় ইউনিসেফ ও আহছানিয়া মিশনে নতুন জীবন গড়ার দিশা পেলো ১৬০ কিশোর কিশোরী

এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া ::  কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কাকারা ইউনিয়নে আহছানিয়া মিশন ও ইউনিসেফ এর সহযোগিতায় পরিচালিত কিশোর কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র, চকরিয়ার প্রশিক্ষণার্থী প্রথম (২০১৯) ব্যাচের বিদায়ী সংর্বধনা অনুষ্ঠান বর্ণাঢ্য ভাবে নানা কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে শেষ করা হয়েছে। বিদায় অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছেন সেন্টার ব্যব¯াপনা কমিটি ও প্রথম ব্যাচ এবং সহযোগীতায় ছিলেন ঢাকা আহছানিয়া মিশন ও ইউনিসেফ।

সেন্টার ব্যব¯াপনা কমিটির সদস্য শামছুন নাহার চৌধুরী সভাপতিত্বে এবং আহছানিয়া মিশন কিশোর,কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্রে কম্পিউটার ও মোবাইল সাভিসিং ট্রেইনার মো: জাহিদ হোসেনের সঞ্চালনায় ২৬ জানুয়ারি, রোববার দুপুর ১২টার সময় উপজেলার প্রপার কাকারা¯ সং¯াটির (এএমপিসি-০১৮ ) কেন্দ্রে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসেবে উপ¯িত ছিলেন ঢাকা আহছানিয়া মিশন, কক্সবাজার প্রোগ্রাম ফোকল পাসন মো: হানেফ আলী এবং বিশেষ অথিতি হিসেবে উপ¯িত ছিলেন কাকারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: শওকত ওসমান।

বিশেষ অথিতি হিসেবে আরো উপ¯িত ছিলেন, কাকারা তাজুল উলুম দা: মাদ্রাসার সুপারেন্ডেন্ট মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিন, ঢাকা আহছানিয়া মিশন কক্সবাজারের সেন্টার ম্যানেজার মিজানুর রহমান ফরাজী, মোবাইল ও কম্পিউটার সাভিসিং ট্রেনিং অফিসার ইঞ্জিনিয়ার মো: হাবিবুর রহমান, চকরিয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মো. মনজুর আলম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের সাবিক সহযোগীতায় ছিলেন, প্রোগ্রাম ওরগানাইজার মোছাম্মদ জান্নাতুল ফেরদৌস, বুটিক, বাটিক ও হান্ডিক্রাপ্ট মোবাইল ও কম্পিউটার সাভিসিং ট্রেনিং ট্রেইনার খুকী চৌধুরী।

সেন্টারের ট্রেইনার খুকী চৌধুরী বলেন, আহছানিয়া মিশন ও ইউনিসেফ এর সহযোগিতায় পরিচালিত কিশোর কিশোরী উন্নয়ন কেন্দ্র (এএমপিসি-০১৮) চকরিয়ার প্রথম ব্যাচে ১৬০ জন কিশোর কিশোরী জীবন দক্ষতা মূলক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহন করেন । মোবাইল ও কম্পিউটার সাভিসিং , বুটিক, বাটিক ও হান্ডিক্রাপ্ট ট্রেনিং নিয়ে তারা নিজেরা নিজেদের পায়ে দাড়াঁতে পারবে এবং তারা কখনো সমাজের বুঝা হয়ে থাকবেনা ।

তিনি বলেন , আমি আমার মনের মাধুরী মিশিয়ে নিপুণ ভাবে প্রশিক্ষণার্থী সকল কিশোর কিশোরীদেরকে হাতে কলমে শিখিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়েছি , যদি তারা তা নিজেদের মতকরে কাজে লাগায় তাহলে তারা একদিকে যেমন নিজেরা স্বাবলম্বী হবে অন্যদিকে পরিবারে ও সমাজে তারা বড় ধরনের অবদান রাখতে পারবে। #

পাঠকের মতামত: