কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজের ভেতরে বাইরে চরম অনিয়ম দূর্নীতির রামরাজত্ব চলছে। খাতা কলম কেনা থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের খাদ্য সরবরাহ প্রতিটি ধাপেই আছে সিমাহীন দূর্নীতি। আর এসব দূর্নীতি কে সুকৌশলে বাস্তবায়ন করে আসছে মেডিকেল কলেজের অঘোষিত নিয়ন্ত্রক হুররমা আকতার খুকি এবং তার স্বামী মাইনুল এহসান। আর তাদের পূর্ন সহযোগিতা করছে সাবেক এক অধ্যক্ষ। এদিকে সম্প্রতি কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে বেসরকারী ভাবে জনবল নিয়োগের জন্য ৪ লাখ টাকার বিনিময়ে আবারো পূর্বের অনিয়ম দূর্নীতি করা প্রতিস্টান গাওসিয়া কে কাজ পাইয়ে দিয়েছে এই সিন্ডিকেট। কাজ পেয়েই এই বিতর্কিত প্রতিস্টান পূর্বের বেশির ভাগ কর্মচারীকে ছাটাই করে নতুন করে নিয়োগ দিচ্ছে এবং সবার কাছ থেকে জামানতের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল টাকা।
দিনাজপুর জেলার বাসিন্দা রবিউল হাসান বলেন আমি ১ বছরের বেশি সময় ধরে কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজে মাস্টাররুলে কর্মচারী হিসাবে কাজ করেছি। শুরু থেকে অনেক অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করে সেখানে কাজ করেছি তবুও ঠিক মত বেতন পাইনি। বর্তমানে আমাদের বিনা নোটিশে তাড়িয়ে দিয়েছে আমি ২ মাসের বেতন এবং ১ টি ঈদ বোনাস ও উৎসব ভাতা পাব সেটা না দিয়েই তাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন আমাদের মাসিক বেতন ১৪৫৫০ টাকা হলেও ঠিকাদারী প্রতিষ্টান গাওসিয়া আমাদের বেতন দিয়েছে ৯০০০ টাকা করে,আর বাকি সব টাকা এবং ঈদ বোনাস ও উৎসব ভাতা আত্বসাৎ করেছে। এখানে গাওসিয়ার চেয়ে বেশি ক্ষমতাবান মেডিকেল কলেজের হিসাব রক্ষক নামধারী হুররমা আকতার খুকি এবং তার স্বামী মাইনুল এহসান এবং কেয়ারটেকার মামুন তারা আমাদের কোন ধরনের প্রতিবাদ করলেই মারধর করতো। মোট কথা সেখানে উনারাই অঘোষিত রাজা। আর সেখানে আমাদের স্বাক্ষর জাল করে সব কাগজ পত্র ঠিক করা হয়েছে। কোট বাজার এলাকার মোঃ আমিন বলেন আমি চাকরী করেছি এখন আর সেখানে চাকরী করার ইচ্ছা নেই। কারন সেখানে চাকরী করার চেয়ে বাইরে কাজ করা অনেক ভাল আমাদের বেশিরভাগ টাকা মেডিকেলের সিন্ডিকেট আত্বাসৎ করেছে। আর আমার জামানত ছিল ২০ হাজার টাকা সেটাও পাইনি। এখানে মুলত সব কিছু করে খুকী ,সেই টাকা নির্ধারন করে এবং বেশির ভাগ টাকা ভাগবাটোয়ারা করে। এদিকে কয়েক জন ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিযোগ করেন চলতি বছরের ১০ জুন কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে স্থানীয় পত্রিকার মাধ্যমে ৪৫ জন বেসরকারী জনবল নিয়োগের দরপত্র আহবান করে আমরা ৭/৮ জন সেই দরপত্রে অংশ নেই। পরে সেখানে খুকি গংরা আমাদের কাছে বিপুল টাকা দাবী করলে আমরা সেই টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তৎকালীর অধ্যক্ষকে ম্যনেজ করে সেই টেন্ডার বাতিল করে আবার ২৮ জুন টেন্ডার আহবান করে। সেই টেন্ডারে ও আমরা অংশ নিয়ে যথাযত ভাবে কাগজ পত্র দিয়েছি। পরে জানতে পারি হিসাব রক্ষক খুকি এবং তার স্বামী মাইনুল এহসানের সাথে তাদের পুরাতন মিত্র গাওসিয়ার সাথে ৪ লাখ টাকার একটি চুক্তি হয়েছে সে জন্য সূকৌশলে আমাদের টেন্ডার ফাইল থেকে কিছু কাগজ পত্র সরিয়ে ফেলে কমিটির কাছে উপস্থাপন করলে আমাদের আবেদন বাতিল করে। এবং গাওসিয়াকে কাজ পাইয়ে দেয়। অথচ এই গাওসিয়ার বিরুদ্বে সরকারি বিপুল অর্থ আত্বসাতের অভিযোগ আছে। পরে আমরা বর্তমান অধ্যক্ষ কে গাওসিয়ার অনিয়ম দূর্নীতির সব কাগজ পত্র সহ আবেদন করেছিলাম তবে অদৃশ্য কারনে বর্তমান অধ্যক্ষ গাওসিয়াকেই দরপত্র দিয়েছে। আর শুনা যাচ্ছে পিট বাচানোর জন্য সাথে স্থানীয় ঠিকাদার শহিদুল্লাহকেও নিয়েছে।
এদিকে বর্তমানে কক্সবাজার সরকারি মেডিকেলে মাস্টাররুলে কাজ করা কয়েক জনের সাথে আলাপ করে জানা যায় তাদের কাছ থেকে জামানত হিসাবে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে। এবং বলে দিয়েছে চাকরীর প্রথম সর্ত কোন সাংবাদিকের সাথে কথা বলা যাবে না। যা টাকা দেই সেটা নিতে হবে কোন প্রতিবাদ করা যাবে না। আর যেখানে স্বাক্ষর করতে বলা হবে সেখানেই স্বাক্ষর করতে হবে। তারা বলেন আমরা গরীব মানুষ ভবিষ্যত চিন্তা করে এখানে কাজ করতে আসছি তবে এখানে এসে শুনতে পাচ্ছি এখানে আগে যারা চাকরী করেছে তারা নাকি অনেকে বেতন ভাতা পায় নি। এখন ভয় হচ্ছে সামনে কি হবে।
এ ব্যাপারে মেডিকেল কলেজের কয়েকজন শিক্ষক বলেন দেলোয়ার,খুকি, মাঈনুল,মামুন এবং সাবেক অধ্যক্ষ একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট যে বিষয়টি সামনে আসছে এটি অনেক ছোট বিষয় ্এখানে কাগজ কলম কিনা থেকে শুরু করে হোস্টেলে খাবার দেওয়া পর্যন্ত সব কিছু সেই সিন্ডিকেটের দখলে। কলেজের কম্পিউটার, সিসি ক্যমরা সব এখন খুকির বাসায় এমনকি রান্না ঘরেও নাকি সিসি ক্যামেরা বসিয়েছে। আর তাদের নাকি এখন অঢেল সম্পদ। কিছুদিন আগে এখানে কুতুবদিয়া থেকে সাহেদুল ইসলাম নামের একজন ক্যাশিয়ার নিয়োগ দিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ কিন্তু সেই কর্মকর্তা খুকির দাপটে একদিন অফিস করতে পারে নি। যতটুকু জানি সেই কর্মকর্তাকে রাতারাতি রামুকে বদলী করা হয়েছে। মোট কথা এখানে কেউ আসতে পারবে না। শুধু তারাই থাকবে এবং সব লোটেপুটে খাবে। এছাড়া যদি ভেতরে খবর নেওয়া হয় অনেক ধরনের অনিয়ম দূর্নীতি সামনে আসবে। আর এগুলো স্বাস্থ্য বিভাগের উর্ধতন কর্তপক্ষও জানে তবে সবাই টাকার কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। সব শেষে শিক্ষকরা বলেন গাওসিয়াকে আবারো কাজ দেওয়া কোন ভাবেই উচিত হয় নি। তারা যে কর্মচারীদের বিপুল টাকা আত্বসাৎ করেছে সেটা প্রমানিত।
এব্যাপারে কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডাঃ সুভাষ চন্দ্র শাহা বলেন টেন্ডার থেকে শুরু করে সব কিছু আমি যোগদান করার আগে হয়েছে। তাই এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।
এব্যাপারে স্বাস্থ্য বিভাগের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডাঃ মুজিবুল হক বলেন মেডিকেল কলেজের বিষয়ে দেখভাল করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা পরিচালক মহোদয়। সেখানে আমাদের করনীয় সিমীত।কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজের ভেতরে বাইরে চরম অনিয়ম দূর্নীতির রামরাজত্ব চলছে। খাতা কলম কেনা থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের খাদ্য সরবরাহ প্রতিটি ধাপেই আছে সিমাহীন দূর্নীতি। আর এসব দূর্নীতি কে সুকৌশলে বাস্তবায়ন করে আসছে মেডিকেল কলেজের অঘোষিত নিয়ন্ত্রক হুররমা আকতার খুকি এবং তার স্বামী মাইনুল এহসান। আর তাদের পূর্ন সহযোগিতা করছে সাবেক এক অধ্যক্ষ। এদিকে সম্প্রতি কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে বেসরকারী ভাবে জনবল নিয়োগের জন্য ৪ লাখ টাকার বিনিময়ে আবারো পূর্বের অনিয়ম দূর্নীতি করা প্রতিস্টান গাওসিয়া কে কাজ পাইয়ে দিয়েছে এই সিন্ডিকেট। কাজ পেয়েই এই বিতর্কিত প্রতিস্টান পূর্বের বেশির ভাগ কর্মচারীকে ছাটাই করে নতুন করে নিয়োগ দিচ্ছে এবং সবার কাছ থেকে জামানতের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল টাকা।
দিনাজপুর জেলার বাসিন্দা রবিউল হাসান বলেন আমি ১ বছরের বেশি সময় ধরে কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজে মাস্টাররুলে কর্মচারী হিসাবে কাজ করেছি। শুরু থেকে অনেক অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করে সেখানে কাজ করেছি তবুও ঠিক মত বেতন পাইনি। বর্তমানে আমাদের বিনা নোটিশে তাড়িয়ে দিয়েছে আমি ২ মাসের বেতন এবং ১ টি ঈদ বোনাস ও উৎসব ভাতা পাব সেটা না দিয়েই তাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন আমাদের মাসিক বেতন ১৪৫৫০ টাকা হলেও ঠিকাদারী প্রতিষ্টান গাওসিয়া আমাদের বেতন দিয়েছে ৯০০০ টাকা করে,আর বাকি সব টাকা এবং ঈদ বোনাস ও উৎসব ভাতা আত্বসাৎ করেছে। এখানে গাওসিয়ার চেয়ে বেশি ক্ষমতাবান মেডিকেল কলেজের হিসাব রক্ষক নামধারী হুররমা আকতার খুকি এবং তার স্বামী মাইনুল এহসান এবং কেয়ারটেকার মামুন তারা আমাদের কোন ধরনের প্রতিবাদ করলেই মারধর করতো। মোট কথা সেখানে উনারাই অঘোষিত রাজা। আর সেখানে আমাদের স্বাক্ষর জাল করে সব কাগজ পত্র ঠিক করা হয়েছে। কোট বাজার এলাকার মোঃ আমিন বলেন আমি চাকরী করেছি এখন আর সেখানে চাকরী করার ইচ্ছা নেই। কারন সেখানে চাকরী করার চেয়ে বাইরে কাজ করা অনেক ভাল আমাদের বেশিরভাগ টাকা মেডিকেলের সিন্ডিকেট আত্বাসৎ করেছে। আর আমার জামানত ছিল ২০ হাজার টাকা সেটাও পাইনি। এখানে মুলত সব কিছু করে খুকী ,সেই টাকা নির্ধারন করে এবং বেশির ভাগ টাকা ভাগবাটোয়ারা করে। এদিকে কয়েক জন ঠিকাদার নাম প্রকাশ না করার শর্তে অভিযোগ করেন চলতি বছরের ১০ জুন কক্সবাজার মেডিকেল কলেজে স্থানীয় পত্রিকার মাধ্যমে ৪৫ জন বেসরকারী জনবল নিয়োগের দরপত্র আহবান করে আমরা ৭/৮ জন সেই দরপত্রে অংশ নেই। পরে সেখানে খুকি গংরা আমাদের কাছে বিপুল টাকা দাবী করলে আমরা সেই টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তৎকালীর অধ্যক্ষকে ম্যনেজ করে সেই টেন্ডার বাতিল করে আবার ২৮ জুন টেন্ডার আহবান করে। সেই টেন্ডারে ও আমরা অংশ নিয়ে যথাযত ভাবে কাগজ পত্র দিয়েছি। পরে জানতে পারি হিসাব রক্ষক খুকি এবং তার স্বামী মাইনুল এহসানের সাথে তাদের পুরাতন মিত্র গাওসিয়ার সাথে ৪ লাখ টাকার একটি চুক্তি হয়েছে সে জন্য সূকৌশলে আমাদের টেন্ডার ফাইল থেকে কিছু কাগজ পত্র সরিয়ে ফেলে কমিটির কাছে উপস্থাপন করলে আমাদের আবেদন বাতিল করে। এবং গাওসিয়াকে কাজ পাইয়ে দেয়। অথচ এই গাওসিয়ার বিরুদ্বে সরকারি বিপুল অর্থ আত্বসাতের অভিযোগ আছে। পরে আমরা বর্তমান অধ্যক্ষ কে গাওসিয়ার অনিয়ম দূর্নীতির সব কাগজ পত্র সহ আবেদন করেছিলাম তবে অদৃশ্য কারনে বর্তমান অধ্যক্ষ গাওসিয়াকেই দরপত্র দিয়েছে। আর শুনা যাচ্ছে পিট বাচানোর জন্য সাথে স্থানীয় ঠিকাদার শহিদুল্লাহকেও নিয়েছে।
এদিকে বর্তমানে কক্সবাজার সরকারি মেডিকেলে মাস্টাররুলে কাজ করা কয়েক জনের সাথে আলাপ করে জানা যায় তাদের কাছ থেকে জামানত হিসাবে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে। এবং বলে দিয়েছে চাকরীর প্রথম সর্ত কোন সাংবাদিকের সাথে কথা বলা যাবে না। যা টাকা দেই সেটা নিতে হবে কোন প্রতিবাদ করা যাবে না। আর যেখানে স্বাক্ষর করতে বলা হবে সেখানেই স্বাক্ষর করতে হবে। তারা বলেন আমরা গরীব মানুষ ভবিষ্যত চিন্তা করে এখানে কাজ করতে আসছি তবে এখানে এসে শুনতে পাচ্ছি এখানে আগে যারা চাকরী করেছে তারা নাকি অনেকে বেতন ভাতা পায় নি। এখন ভয় হচ্ছে সামনে কি হবে।
এ ব্যাপারে মেডিকেল কলেজের কয়েকজন শিক্ষক বলেন দেলোয়ার,খুকি, মাঈনুল,মামুন এবং সাবেক অধ্যক্ষ একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট যে বিষয়টি সামনে আসছে এটি অনেক ছোট বিষয় ্এখানে কাগজ কলম কিনা থেকে শুরু করে হোস্টেলে খাবার দেওয়া পর্যন্ত সব কিছু সেই সিন্ডিকেটের দখলে। কলেজের কম্পিউটার, সিসি ক্যমরা সব এখন খুকির বাসায় এমনকি রান্না ঘরেও নাকি সিসি ক্যামেরা বসিয়েছে। আর তাদের নাকি এখন অঢেল সম্পদ। কিছুদিন আগে এখানে কুতুবদিয়া থেকে সাহেদুল ইসলাম নামের একজন ক্যাশিয়ার নিয়োগ দিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ কিন্তু সেই কর্মকর্তা খুকির দাপটে একদিন অফিস করতে পারে নি। যতটুকু জানি সেই কর্মকর্তাকে রাতারাতি রামুকে বদলী করা হয়েছে। মোট কথা এখানে কেউ আসতে পারবে না। শুধু তারাই থাকবে এবং সব লোটেপুটে খাবে। এছাড়া যদি ভেতরে খবর নেওয়া হয় অনেক ধরনের অনিয়ম দূর্নীতি সামনে আসবে। আর এগুলো স্বাস্থ্য বিভাগের উর্ধতন কর্তপক্ষও জানে তবে সবাই টাকার কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। সব শেষে শিক্ষকরা বলেন গাওসিয়াকে আবারো কাজ দেওয়া কোন ভাবেই উচিত হয় নি। তারা যে কর্মচারীদের বিপুল টাকা আত্বসাৎ করেছে সেটা প্রমানিত।
এব্যাপারে কক্সবাজার সরকারি মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডাঃ সুভাষ চন্দ্র শাহা বলেন টেন্ডার থেকে শুরু করে সব কিছু আমি যোগদান করার আগে হয়েছে। তাই এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।
এব্যাপারে স্বাস্থ্য বিভাগের চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালক ডাঃ মুজিবুল হক বলেন মেডিকেল কলেজের বিষয়ে দেখভাল করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহা পরিচালক মহোদয়। সেখানে আমাদের করনীয় সিমীত।কক্সবাজার রিপোর্ট
প্রকাশ:
২০১৭-১০-১৬ ০৯:২৬:৩৪
আপডেট:২০১৭-১০-১৬ ০৯:২৬:৩৪
- হারবাং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে রোগীর ভোগান্তি
- পেকুয়ায় নিখোঁজ স্কুল শিক্ষকের সন্ধান মেলেনি
- চকরিয়ায় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান জোরদার করতে হবে -জামায়াত
- পেকুয়ায় ট্রাক চাপায় মুদি দোকানী নিহত
- খুটাখালীতে সকড় সংস্কারের পূর্বেই ইটগুলো গায়েব নীরব
- তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে গুজব প্রতিরোধ সম্ভব” –ইউএনও চকরিয়া
- চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা হত্যা: মূল হোতা নাছির উদ্দিন ও সহযোগী ডাকাত এনাম গ্রেফতার
- এডভোকেট মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এর ২৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সাথে চকরিয়া কোরক বিদ্যাপীঠ শিক্ষকদের মতবিনিময়
- নিপীড়িত গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের মুক্তির জন্য জামায়াত কর্মীদের বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে -আবদুল্লাহ আল ফারুক
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের পরিবারের সাথে সাক্ষাতে সালাউদ্দিন আহমদ
- ডুলহাজারায় সেনা কর্মকর্তা তানজিম হত্যার বিচার চেয়ে বিক্ষোভ
- লেফটেন্যান্ট তানজিম হত্যার ৬ সন্ত্রাসীকে আটক করেন সেনাবাহিনী
- সেনা কর্মকর্তা তানজিম হত্যা ও ডাকাতি,খুন,গুমের প্রতিবাদে খুটাখালী বহলতলীবাসী
- ডুলাহাজারার সংরক্ষিত বনে ডাকাতের আস্তানা, সন্ধ্যার পর শুরু হয় লুটতরাজ
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের পরিবারের সাথে সাক্ষাতে সালাউদ্দিন আহমদ
- চকরিয়ায় নারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভায় -জেলা তথ্য অফিসের
- চকরিয়ায় ডাকাতের গুলিতে লেফটেন্যান্ট তানজিম খুন, মায়ের আহাজারী, শোকের মাতম, জানাযা সম্পন্ন
- এডভোকেট মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এর ২৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র
- নিপীড়িত গরীব দুঃখী মেহনতি মানুষের মুক্তির জন্য জামায়াত কর্মীদের বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে -আবদুল্লাহ আল ফারুক
- চকরিয়ায় সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট তানজিম সরোয়ার খুনের ঘটনায় দুইটি মামলা
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের সাথে চকরিয়া কোরক বিদ্যাপীঠ শিক্ষকদের মতবিনিময়
পাঠকের মতামত: