শাহজাহান চৌধুরী শাহীন, কক্সবাজার ॥
কক্সবাজার বিমান বন্দরে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে দেশের অন্যান্য স্থানের মতো কক্সবাজার বিমান বন্দরেও বাড়তি সতর্কতা জারী করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে আনসার ও পুলিশের বাড়তি সদস্য। প্রবেশে কড়াকড়ির পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হচ্ছে গাড়ী, যাত্রীদের শরীর ও লাগেজ।
জানা গেছে, শনিবার রাজধানীর আশকোনার জঙ্গি আস্তানা উদ্ধার, শুক্রবার লিবিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন আফ্রিকিয়াহ এয়ারওয়েজের এয়ারবাস-এ৩২০ অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচলকারী বিমানটি ১১৮ জন যাত্রীসহ ছিনতাইয়ের শিকার হয়। এঘটনার পর থেকে শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দরসহ দেশে সব ক’টি বিমান বন্দরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো জোরদার করা হয়েছে। অন্যান্য স্থানের মতো সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে কক্সবাজার বিমান বন্দরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এর আওতায় পুলিশ ও আনসারের বাড়তি সদস্য মোতায়েন ও তল্লাশি অভিযান চলছে।
কক্সবাজার বিমান বন্দর ব্যবস্থাপক সাধন কুমার মহন্ত কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিমান বন্দরে আগেহ থেকেই নিরাপত্তামুলক ব্যবস্থা জোরদার রয়েছে। তবে শনিবার থেকে আরো বাড়তি নিরাপত্তামুলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এব্যাপারে তিনি সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।
প্রসংগত, কক্সবাজার বিমান বন্দর থেকে প্রতিদিন অন্তত ১০টি ফ্ল্যাইট দেশের অভ্যন্তরিন রুটে যাতায়ত করেন।
পাঠকের মতামত: