একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম প্রহরে চকরিয়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দেয়াকে কেন্দ্র করে শহীদ মিনার দখল,অস্ত্রের মহড়া,মাইক কেড়ে নেয়াসহ পবিত্র শহীদ মিনারকে অপবিত্র করার অভিযোগ তুলে তার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করছেন । চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদী,চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী, চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী,উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি সরওয়ার আলমসহ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মত দিবসে বিশৃঙ্খলা করে দিবসকে প্রশ্নবিদ্ধ করে অনেকটা প্রশাসনকে চ্যালেঞ্জ করেছে । এমন নেক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। অবিলম্বে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে চকরিয়াকে শান্ত রাখার আহ্বান জানান।

২০ফেব্রুয়ারী রাত ১১টা ৪৫মিনিটের দিকে চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য ছৈয়দ মোহাম্মদ ইবরাহীম,চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুল করিম সাঈদী,চকরিয়া পৌরসভার মেয়র আলমগীর চৌধুরী, চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার (ভূমি)রাহাতুজ্জামান, চকরিয়া থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ আলীসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের প্রস্তুতি নেন। হঠাৎ করে সাবেক সাংসদ জাফর আলমের নেতৃত্বে একটি মিছিল এসে পৌরভার কর্মকর্তা রাজিবুল মোস্তফা থেকে মাইক কেড়ে নিয়ে বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে মাইকের স্পিকার খুলে নিয়ে যায়, ফলে প্রশাসনিক কর্মকর্তা শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কথা বলতে পারেনি।

যৌথভাবে সাংসদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, মাতামুহুরি সাংগঠনিক উপজেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহসিন বাবুল,পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুসলেহ উদ্দিন মানিক,  চকরিয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম শহীদ,উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শওকত হোসেন, চকরিয়া পৌরসভার প্যানেল মেয়র-২ মজিবুল হক মুজিব, কাউন্সিলর হানিফ। আলমগীর হোছাইন, চকরিয়া পৌরসভা যুবলীগের সভাপতি হাসানগীর হোছাইন,উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি জামাল উদ্দিন।