বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিকাল ৩ ঘটিকার সময় কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের (৩৪ বিজিবি) দায়িত্বপূর্ণ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশপাঁড়ী বিওপি পরিদর্শন করেন,
বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, ওএসপি, বিএসপি, এসইউপি, এনডিসি, পিএসসি, এমফিল।
পরে সীমান্তে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে তুইঙ্গা ঝিরি, রেজু আমতলী, রেজু গর্জনবনিয়া, বাইশফাড়ি বিওপি পরিদর্শন করেন। সাড়ে ৪ টার সময় রেজু ফাত্রাঝিরি (রেজু পাড়া) বিওপি পরিদর্শন করেন তিনি। বিজিবির সূত্রে জানা যায়, সীমান্তে সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ এবং সীমান্তে দায়িত্বরত সব পর্যায়ের বিজিবি সদস্যদের খোঁজ খবর নেন এবং তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
পরিদর্শনকালে তিনি দেশ মাতৃকার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সবাইকে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সীমান্তে উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সদা তৎপর থাকার নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি অত্যন্ত দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য দায়িত্বরত সব বিজিবি সদস্যের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। এবং মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি গোলাগুলির বিষয়টি তাদের অভ্যন্তরীন বিষয়। এরপরও বিজিবি সর্বোচ্চ সতর্কতা অবস্থান রয়েছে। মাদকসহ যাবতীয় চোরাচালান রোধে কাঙ্খিত সাফল্য লাভ কবরে বিজিবি।
সুত্রে আরো জানা যায়, দেশ মাতৃকার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সীমান্তে উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিজিবি সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত রয়েছে বলেও তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এ সময় বিজিবি মহাপরিচালকের সঙ্গে বিজিবি সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কক্সবাজার রিজিয়ন কমান্ডার, রামু সেক্টর কমান্ডার ও কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়কসহ বিজিবির অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন এবং পরিদর্শন শেষে ৫ টার সময় কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দেন বিজিবির মহাপরিচালক।
পাঠকের মতামত: