ঢাকা,সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চকরিয়া সাহারবিল ইউনিয়নে প্রিসাডিং কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ মেম্বার প্রার্থীর

ovijog_1এম.জিয়াবুল হক, চকরিয়া :::
শনিবার ২৩ এপ্রিল অনুষ্টিত চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডে ভোট গ্রহনের পর গননাকালে আজিজুল হাকিম (ফুটবল প্রতীক) নামের প্রার্থীর এজেন্টকে বাহির করে দিয়ে কারচুপির মাধ্যমে অপর প্রার্থী আবদুল হককে (মোরগ প্রতীক) নির্বাচিত ঘোষনা করার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতরাতে ভুক্তভোগী মেম্বার প্রার্থী উপজেলা পরিষদে উপস্থিত হয়ে রিটানিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
ভুক্তভোগী মেম্বার প্রার্থী অভিযোগ করেছেন, ৮নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল আমিন চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রিসাডিং কর্মকর্তা ও ডুলাহাজারা কলেজের শিক্ষক প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর সাথে গোপন আতাঁত করে বিকালে ভোট গননাকালে তার এজেন্টকে কেন্দ্রের ভেতর থেকে বাহির করে দেন। এক পর্যায়ে গননা শেষে তাকে (এজেন্ট) ফলাফলের কাগজে স্বাক্ষর দিতে বলেন প্রিসাডিং কর্মকর্তা। এতে রাজি না হলে তাকে মারধর করা হয়। এরপর প্রিসাডিং কর্মকর্তা প্রয়োগকৃত ভোট বাক্সে সিলগালা না করে কেন্দ্র থেকে চলে যায়।
ভুক্তভোগী মেম্বার প্রার্থী আজিজুল হাকিম অভিযোগ করেছেন, সন্ধ্যার দিকে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এসে অভিযুক্ত প্রিসাডিং কর্মকর্তা কৌশলে তার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী আবদুল হককে (মোরগ প্রতীক) নির্বাচিত ঘোষনা করার চেষ্টা করছে। এ ঘটনায় তিনি তাৎক্ষনিক প্রতিকার চেয়ে সাহারবিল ইউনিয়নের রির্টানিং কর্মকর্তা ও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চৌধুরী মোর্শেদ আলমকে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগটি পেয়েছেন সত্যতা নিশ্চিত করে সাহারবিল ইউনিয়নের রির্টানিং কর্মকর্তা ও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চৌধুরী মোর্শেদ আলম বলেন, আমার কাছে অভিযোগ করলেও এব্যাপারে কোন সিদ্বান্ত দিতে পারবো না। কারন ওই ওয়ার্ডে একজনকে যথাযথভাবে মেম্বার পদে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগী চাইলে এব্যাপারে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে আইনের আশ্রয় নিতে পারে। #

পাঠকের মতামত: