মনির আহমদ ::

চকরিয়া ভুমি অফিসে তুষার নামের একজন লোক আছে। তার কাছেই ওই অফিসের সম্পুর্ন কাগজ পত্র অফিসের আলমিরার চাবি সবই তার দখলে। বলতে গেলে সে ই অঘোষিত ভূূমিকর্তা। ভূমি অফিসে অবৈতনিক কাজ করে সে কয়েক কোটি টাকা সহ দৃশ্যমান বাড়ী-গাড়ী এবং বিপুল অর্থ বিত্তের মালিক।আপনি ভূমি অফিস থেকে দূর্নীতি প্রতিরোধে পরিচয় পত্র প্রদান করে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে ইতোমধ্যেই  আপনি এবং টিআইবি প্রশংসা কুড়িয়েছেন। কিন্তু মাননীয় ভুমি কর্তা মহোদয়ের কাছে প্রশ্ন! তুষারকে কি রকম পরিচয় পত্র দিচ্ছেন?
এ ব্যাপারে টিআইবি’ উত্তর এই:-
“মনির ভাই আপনি একটি সঠিক মতামত দিয়েছেন.বিষয়টি অতিজরুরী সামনে আমাদের মাসিক টিআইবির মিটিংয়ে আমি তুষার নামে ছেলেটির অনিয়ম ও দুর্নীতির বিষয়ে আলোচনা করবো ভাই ধন্যবাদ।
এ ব্যাপারে এলাকার ভুক্তভোগীরা জানান,(হুবহু)শুধু তুষার কেন?  এই অফিসে ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারি থেকে অফিসার সবাই টাকার পাহাড় বানিয়েছে দুর্নীতি করে অথচ আমাদের ভূমি কর্তা নির্বাহি ম্যাজিস্টার হিসাবে বিভিন্ন অভিজান চালিয়ে জরিবানা ও শাস্তি দিচ্ছে কিন্তো নিজের অফিসের দুর্নীতি বাজদের বিরুধে ব্যবস্তা কেন নিতে পারেনা?
টিআইবি প্রধান জসিম উদ্দীন জসিম জানান,(হুবহু) ধন্যবাদ মনির ভাই বিষয়টি নজরে অানার জন্য। ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে অামি অাগে কিছুই জানতামনা। বিষয়টির অালোকে এসিল্যান্ড সাহেবের সাথে কথা বলে শীঘ্রই অাপনাদের  অাপডেট জানানো হবে। এভাবে অাপনারা বিভিন্ন অনিয়ম সম্পর্কে তুলে ধরবেন এটাই অামাদের প্রত্যাশা।
এলাকার ভূক্তভোগীরা আরো জানান,শুধু এই তুষার নয়,তার আপন ছোট ভাই সাইফুল ও তপসীল অফিসে দালালী করে, আমি মনির আহমেদ এর মাধ্যমে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।