চকরিয়ায় সৌদিয়া বাসের চাপায় গুরুতর আহতদের মধ্যে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার ভোরে আরো দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন, চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের বৃন্দাবন এলাকার গফুর আলমের ছেলে বেলাল উদ্দিন (১৬) ও একই ইউনিয়নের পশ্চিম বৃন্দাবনের ডাক্তার সুভাষ চন্দ্র নাথের ছেলে রুবেল নাথ (১৮)।
আগেরদিন রাতে সংগঠিত এই সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদিয়া চেয়ারকোচ ও মোটর সাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে নিহত হন মোটর সাইকেল আরোহী দুই যুবক চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার বড়হাতিয়া ইউনিয়নের আব্দুল আলিমের ছেলে কুতুব উদ্দিন (৩০) ও একই এলাকার মোহাম্মদ ইছহাকের ছেলে আবদুর রহিম (২৬)।
নিহতদের মধ্যে লোহাগাড়া উপজেলার বড়হাতিয়ার কুতুব উদ্দিন ও আবদুর রহিম ছিলেন ব্যবসায়ী। গ্রামের এলাকায় তাদের দোকান রয়েছে। চমেক হাসপাতালে মারা যাওয়া চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের বেলাল ছিলেন লোহাগাড়া উপজেলার মোস্তাফিজুর রহমান কলেজের এইচএসসি প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থী এবং রুবেল নাথ সদ্য প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষায় পাশ করেছেন। বেলাল ও রুবেল নাথের লেখাপড়ার এসব বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন হারবাংয়ের বাসিন্দা কবি মোসলেহ উদ্দিন।
গত বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চকরিয়া উপজেলার হারবাং লালব্রীজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বাসের চালক-হেলপার পালিয়ে গেলেও বাস ও মোটরসাইকেলটি জব্দ করেছে পুলিশ।
উপজেলার চিরিংগা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির সার্জেন্ট মাইদুল ইসলাম বলেন, লোহাগাড়া থেকে মোটরসাইকেল করে চকরিয়া যাচ্ছিলেন দুই বন্ধু কুতুব ও রহিম। তারা হারবাং লাল ব্রীজ এলাকায় পৌছলে কক্সবাজার
পাঠকের মতামত: