ঢাকা,মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪

চকরিয়ার হত্যা মামলার ৭ আসামি ফেনী থেকে গ্রেপ্তার

কক্সবাজার  প্রতিনিধি:: করিয়ায় ‘ইফতারের প্রস্তুতির সময়’ এক যুবককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে কুপিয়ে ও গুলি করে লোমহর্ষক হত্যা ঘটনার এজাহারভূক্ত সাত আসামিকে ফেনীর মহিপাল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাষব।

বুধবার বিকালে র্যাাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ব্যাটালিয়নটির জ্যেষ্ঠ সহকারি পরিচালক ( অভিযান ) ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসাইন শামীম।

গ্রেপ্তাররা হল, চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের মালুমঘাট পূর্ব ডুমখালী এলাকার আকতার আহমদের ছেলে মো. নুরুল আলম (৩২), ছৈয়দ আলমের ছেলে মো. শাহ আলম (২৭),  নুর আহম্মদের ছেলে আবু বক্কর (২৭), মৃত ছিদ্দিক আহম্মদের ছেলে মো. আজিজুল হক (৪০), সৈয়দ আহমদের ছেলে মনসুর আলম (৩২), ইব্রাহিম খলিলের ছেলে মো. আবু হানিফ (৩২) ও আকতার আহমদের ছেলে নুরুল আনোয়ার (৩৩)।
র্যা ব জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারি ও প্রধান আসামিসহ মামলার এজাহারভূক্ত কয়েকজন আসামি ফেনী জেলার মহিপাল এলাকায় অবস্থানের খবরে র্যা২বের একটি দল অভিযান চালায়। এতে সেখানে একটি বসত ঘরে আত্মগোপন অবস্থায় ৭ জন এজাহারভূক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার এজাহারের বরাতে আনোয়ার হোসাইন বলেন, গত ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় চকরিয়ার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব ডুমখালী স্টেশনের একটি দোকানে বন্ধুদের সঙ্গে ইফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন আব্দুর রহমান। এসময় একদল দূর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে তাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় গত ২৭ মার্চ নিহতের স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিল বাদী হয়ে ১৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৩৪ জনকে আসামি করে চকরিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
তিনি বলেন, মামলাটি দায়েরের পর থেকে পুলিশের পাশাপাশি র্যাখবও ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে। এক পর্যায়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারি মনসুর আলমসহ এজাহারভূক্ত কয়েকজন আসামি ফেনী জেলার মহিপাল এলাকায় আত্মগোপনের খবর পায় র্যা ব। পরে র্যাজবের একটি দল সেখানে অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার আসামিদের চকরিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান আনোয়ার হোসাইন।মুখে তুলে নিয়ে কুপিয়ে ও গুলি করে লোমহর্ষক হত্যা ঘটনার এজাহারভূক্ত সাত আসামিকে ফেনীর মহিপাল থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাষব।
বুধবার বিকালে র্যাাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ব্যাটালিয়নটির জ্যেষ্ঠ সহকারি পরিচালক ( অভিযান ) ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসাইন শামীম।
গ্রেপ্তাররা হল, চকরিয়া উপজেলার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের মালুমঘাট পূর্ব ডুমখালী এলাকার আকতার আহমদের ছেলে মো. নুরুল আলম (৩২), ছৈয়দ আলমের ছেলে মো. শাহ আলম (২৭),  নুর আহম্মদের ছেলে আবু বক্কর (২৭), মৃত ছিদ্দিক আহম্মদের ছেলে মো. আজিজুল হক (৪০), সৈয়দ আহমদের ছেলে মনসুর আলম (৩২), ইব্রাহিম খলিলের ছেলে মো. আবু হানিফ (৩২) ও আকতার আহমদের ছেলে নুরুল আনোয়ার (৩৩)।
র্যা ব জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারি ও প্রধান আসামিসহ মামলার এজাহারভূক্ত কয়েকজন আসামি ফেনী জেলার মহিপাল এলাকায় অবস্থানের খবরে র্যা২বের একটি দল অভিযান চালায়। এতে সেখানে একটি বসত ঘরে আত্মগোপন অবস্থায় ৭ জন এজাহারভূক্ত আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মামলার এজাহারের বরাতে আনোয়ার হোসাইন বলেন, গত ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় চকরিয়ার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের পূর্ব ডুমখালী স্টেশনের একটি দোকানে বন্ধুদের সঙ্গে ইফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন আব্দুর রহমান। এসময় একদল দূর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে তাকে তুলে নিয়ে যায়। পরে তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় গত ২৭ মার্চ নিহতের স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিল বাদী হয়ে ১৯ জনের নাম উল্লেখসহ ৩৪ জনকে আসামি করে চকরিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন।
তিনি বলেন, মামলাটি দায়েরের পর থেকে পুলিশের পাশাপাশি র্যাখবও ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে। এক পর্যায়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারি মনসুর আলমসহ এজাহারভূক্ত কয়েকজন আসামি ফেনী জেলার মহিপাল এলাকায় আত্মগোপনের খবর পায় র্যা ব। পরে র্যাজবের একটি দল সেখানে অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার আসামিদের চকরিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান আনোয়ার হোসাইন।

পাঠকের মতামত: